গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর থেকে বিশ্ব ইজতেমার এ পর্বে অংশ নিতে ১৭টি জেলার পাশাপাশি বিদেশের মুসল্লিরা ইজতেমার ময়দানে নির্দিষ্ট খিত্তায় অবস্থান নিতে শুরু করেন। বিশ্ব ইজতেমার মুরব্বি গিয়াস উদ্দিন জানান, প্রথম পর্বে নেওয়া সব প্রস্তুতি দ্বিতীয় পর্বেও বহাল রয়েছে। ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম দিকে বিদেশি মুসল্লিদের জন্য বিশেষ আবাসনব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। বিদেশি নিবাসে রয়েছে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা।
গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গতকাল জানান, বিশ্ব ইজতেমার এ পর্বেও ছয় হাজারের মতো পুলিশ সদস্য মুসল্লিদের নিরাপত্তা দেবেন। এ ছাড়া র্যাব, আনসার সদস্য ও ইজতেমা কর্তৃপক্ষের নিজস্ব কর্মীরা থাকছেন।
২৬ খিত্তায় ১৭ জেলার মুসল্লি
যেসব জেলার মুসল্লি ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে অংশ নেবেন, তাঁদের জন্য নির্ধারিত স্থান হলো ঢাকা (খিত্তা ১,২, ৩,৪, ৫ ও ৭), মেহেরপুর (৬), লালমনিরহাট (৮), রাজবাড়ী (৯), দিনাজপুর (১০), হবিগঞ্জ (১১), মুন্সিগঞ্জ (১২ ও ১৩), কিশোরগঞ্জ (১৪ ও ১৫), কক্সবাজার (১৬), নোয়াখালী (১৭ ও ১৮), বাগেরহাট (১৯), চাঁদপুর (২০), পাবনা (২১ ও ২২), নওগাঁ (২৩), কুষ্টিয়া (২৪), বরগুনা (২৫) ও বরিশাল (২৬)।