ঢাকা; টাঙ্গাইল-৪ আসনের উপ-নির্বাচনে কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তার করা আপিল খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। বুধবার শুনানি শেষে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এই আদেশ দেয়। মঙ্গলবার বিষয়টি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন চার বিচারকের আপিল বেঞ্চে তোলা হলে বুধবার তা পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য রাখা হয়। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। অন্যদিকে কাদের সিদ্দিকীর পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী এজে মোহাম্মদ আলী ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ইয়াসিন খান শুনানি করেন।
দশম সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন কাদের সিদ্দিকীর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী। হজ নিয়ে মন্তব্য করে সমালোচনার মধ্যে তাকে মন্ত্রিত্ব ও দলীয় পদ হারাতে হয়। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর তিনি সংসদ থেকে পদত্যাগ করলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করে ৩ সেপ্টেম্বর গেজেট প্রকাশ করে সংসদ সচিবালয়।এরপর নির্বাচন কমিশন (ইসি) টাঙ্গাইল-৪ আসনে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে অন্য দলের পাশাপাশি কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের প্রার্থী হিসেবে কাদের সিদ্দিকী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। কিন্তু ঋণখেলাপীর অভিযোগে রিটার্নিং কর্মকর্তা তার মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন। এর বিরুদ্ধে ইসিতে আপিল করলে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন কাদের সিদ্দিকীর আপিল খারিজ করে তার মনোনয়নপত্র বাতিলের চূড়ান্ত রায় দেয়। এরপর নির্বাচন কমিশনের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন কাদের সিদ্দিকী। গত বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি হাই কোর্ট নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকেই বৈধতা দেয়। হাই কোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন কাদের সিদ্দিকী। তবে সেই চেষ্টাও ব্যর্থ হলো কাদের সিদ্দিকীর।
দশম সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন কাদের সিদ্দিকীর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী। হজ নিয়ে মন্তব্য করে সমালোচনার মধ্যে তাকে মন্ত্রিত্ব ও দলীয় পদ হারাতে হয়। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর তিনি সংসদ থেকে পদত্যাগ করলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করে ৩ সেপ্টেম্বর গেজেট প্রকাশ করে সংসদ সচিবালয়।এরপর নির্বাচন কমিশন (ইসি) টাঙ্গাইল-৪ আসনে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে অন্য দলের পাশাপাশি কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের প্রার্থী হিসেবে কাদের সিদ্দিকী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। কিন্তু ঋণখেলাপীর অভিযোগে রিটার্নিং কর্মকর্তা তার মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন। এর বিরুদ্ধে ইসিতে আপিল করলে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন কাদের সিদ্দিকীর আপিল খারিজ করে তার মনোনয়নপত্র বাতিলের চূড়ান্ত রায় দেয়। এরপর নির্বাচন কমিশনের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন কাদের সিদ্দিকী। গত বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি হাই কোর্ট নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকেই বৈধতা দেয়। হাই কোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন কাদের সিদ্দিকী। তবে সেই চেষ্টাও ব্যর্থ হলো কাদের সিদ্দিকীর।