ঢাকা; আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বর্তমান সরকারের আমলে অপরাধ করে পার পাওয়া যায় না। নারায়ণগঞ্জ সাত খুন মামলার রায় তারই প্রমাণ। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর শিল্পকলায় আওয়ামী লীগের প্রচারসেল আয়োজিত চিত্র প্রদর্শনীর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপি-জামায়াতের বর্বরোচিত তান্ডব ও অগ্নিসন্ত্রাসের’ খন্ড চিত্র প্রর্দশনীর আয়োজন করে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সেল। এ রায় উচ্চ আদালতেও বহাল থাকবে এমন আশা প্রকাশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ন্যায় বিচার যে হয় সেটাই আজকে ৭ খুনের মামলার রায়ের মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে। আপরাধ করে কেউ পার পাবে না। সে যতই শক্তিশালী হোক। অপরাধ করে দায়মুক্তি, বিচারহীনতা সম্ভব নয়। এর আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনকালে বলেন, সব সমস্যার সমাধান হবে সংবিধান অনুযায়ী। সংবিধানে যদি সংলাপের কোনো সুযোগ থাকে, তাহলে গণতন্ত্রের জন্য সংলাপ হবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, যারা দুই নেত্রীকে সংলাপে বসাতে চান, তাদেরকে বলবো, ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট কিংবা পুত্র শোকে শোকাহত মা খালেদা জিয়াকে সমাবেদনা জানাতে গিয়ে শেখ হাসিনার ফিরে আসা, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সংলাপের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান প্রত্যাখ্যান করার কথা স্মরণ করুন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এখন যে বিষয়ে সংলাপ তা নিয়ে তো রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপ করেছে বিএনপি। তাহলে আবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কিসের সংলাপ। সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়ে আগামী নির্বাচন হবে।
৫ জানুয়ারি নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার বিষয়ে তিনি বলেন, যারা গণতন্ত্রের জন্য মায়াকান্না করেন, তাদের কাছে জানতে চাই আগুন সন্ত্রাসে পঙ্গু হওয়া মানুষের আহাজারি ও আর্তনাদের জবাব দেবে কে? গণতন্ত্র উদ্ধারের জন্য মায়াকান্না করছেন, নাকি গণতন্ত্র হত্যার জন্য মায়াকান্না করছেন?
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিএফইউজের সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও ৫ জানুয়ারি নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার শিকার নায়েক দুলু মিয়া, নিহত মাইশার মা মারুফা খাতুন, পিয়ারুল ইসলাম, ট্রাক চালক পটল মিয়া, আলু ব্যবসায়ী রেজাউল করিম, কার্ভাড ভ্যান চালক মিষ্টি মিয়া ও রিকশা চালক অমূল্য চন্দ্র বর্মনকে আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়।
তিনি বলেন, যারা দুই নেত্রীকে সংলাপে বসাতে চান, তাদেরকে বলবো, ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট কিংবা পুত্র শোকে শোকাহত মা খালেদা জিয়াকে সমাবেদনা জানাতে গিয়ে শেখ হাসিনার ফিরে আসা, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সংলাপের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান প্রত্যাখ্যান করার কথা স্মরণ করুন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এখন যে বিষয়ে সংলাপ তা নিয়ে তো রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপ করেছে বিএনপি। তাহলে আবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কিসের সংলাপ। সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়ে আগামী নির্বাচন হবে।
৫ জানুয়ারি নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার বিষয়ে তিনি বলেন, যারা গণতন্ত্রের জন্য মায়াকান্না করেন, তাদের কাছে জানতে চাই আগুন সন্ত্রাসে পঙ্গু হওয়া মানুষের আহাজারি ও আর্তনাদের জবাব দেবে কে? গণতন্ত্র উদ্ধারের জন্য মায়াকান্না করছেন, নাকি গণতন্ত্র হত্যার জন্য মায়াকান্না করছেন?
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিএফইউজের সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও ৫ জানুয়ারি নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার শিকার নায়েক দুলু মিয়া, নিহত মাইশার মা মারুফা খাতুন, পিয়ারুল ইসলাম, ট্রাক চালক পটল মিয়া, আলু ব্যবসায়ী রেজাউল করিম, কার্ভাড ভ্যান চালক মিষ্টি মিয়া ও রিকশা চালক অমূল্য চন্দ্র বর্মনকে আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়।