ঢাকা; ২০১৭ সাল হবে গোটা বিশ্বের জন্য চ্যালেঞ্জিং বছর। বিশেষ করে বাংলাদেশকে নানা অশুভ শক্তিকে মোকাবিলা করতে হতে পারে। তবে সরকারি ও বিরোধী দল যদি শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক আলোচনায় থাকে তবে যে কোনো ধরনের সমস্যা মোকাবেলা সম্ভব। এমনটি মনে করছেন জ্যোতিষীরা। ২০১৭ সাল কেমন যাবে? এ বিষয়ে মানবজমিনের পক্ষ থেকে জানতে চাইলে বাংলাদেশ জ্যোতিষ গবেষণা উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মাধব আচার্য্য জানান, পৃথিবীতে নরম গরম ভাব দুই-ই থাকবে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে খাদ্যভবনে উন্নতির গ্রহ চন্দ্র প্রেমপ্রীতি-স্নেহ-ভালোবাসার তথায় পরপর বৃহস্পতির দৃষ্টি থাকায় বিশ্বে খাদ্যের অভাব হবে না। বিজ্ঞান পন্থায় খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। সেজন্য অভাব থাকবে না, যোগাযোগ ভবনে সুদৃষ্টি থাকায় নানা ধরনের যানবাহন দুর্ঘটনা অনেক ক্ষেত্রে সহনীয় পর্যায় ছেড়ে যাবে, ফলে অনেক জান-মালের ক্ষতি হবে। তবে আইন বিষয়ক দুর্নীতি অনিয়ম বেড়ে যাবে। বিশ্বে অনেক নতুন নতুন পরিকল্পনা মানব কল্যাণে অবদান রাখবে। মোটের ওপর ২০১৭ সালে বিশ্বে নানা-রকম আর্থিক অসন্তোষ অগ্নিভর ও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। এজন্য বিশেষ আর্থিক প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন উল্লেখ করে এ জ্যোতিষী বলেন, বিশ্বের মানুষের রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্তের কারণে অনেক দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে হবে। যার যার রাষ্ট্রীয় সমস্যা রাজনৈতিক সমস্যা অভ্যন্তরীণ সমস্যাসহ প্রাকৃতিক সমস্যার কারণে অনেক অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। সেজন্য বাংলাদেশসহ বেশ কিছু শহর মানুষের অশুভ বলা যায়। সার্বিক বিচারে যুদ্ধংদেহী মনোভাব বিরাজ করবে।
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নানা রকম অশুভ প্রভাব দেখা দিতে পারে। অন্যদিকে বর্তমান সরকার প্রধান বহু সমস্যার সমাধান করতে পারবে তবে যদি সরকারি ও বিরোধী দলে উভয়ে যে কোনো শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক আলোচনায় থাকে তাহলে দেশে অনেক বড় বড় সমস্যা সমাধান হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানাভাবে সমস্যায় পড়ার প্রভাব রয়েছে তাহা আস্তে আস্তে অতিক্রম করতে পারবে। দেশে আর্থ সামাজিক অবস্থা উন্নতি হবে। বৈদেশিক সাহায্য-সহযোগিতা আরো বৃদ্ধি পাবে। রোগ দুর্ঘটনা প্রাকৃতিক দুর্যোগ জান-মালের হানি বা কোনো দুঃখজনক পরিস্থিতির সু-সমাধান করতে পারবে। সেজন্য সবার শান্তির পথ অনুসরণ করা খুবই কষ্ট হবে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের পরিস্থিতি নিয়েও কথা হয় এই জ্যোতিষীর সঙ্গে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্ক আরো জোরদার হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারতে অবস্থা গত বছরের চেয়ে ভালো যাবে। অনেক নতুন নতুন আবিষ্কারের দিকে দেশের অবদান থাকবে। বর্তমান সরকারের অনেক সমস্যা আসবে, তাহা অতিক্রম করার জন্য জোরালো পদক্ষেপ নেবে, সেজন্য অশুভ প্রভাব মুক্ত হবে, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত অশুভ তবে বৈদেশিক ক্ষেত্রে সুনাম বয়ে আনবে। পাকিস্তানের সুসম্পর্কের সম্ভাবনা আছে। বাংলাদেশের আরো গভীরভাবে বন্ধুত্ব হবে।
পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে মাধব আচার্য্য বলেন, পাকিস্তানের অবস্থান তেমন শুভ নয়। যে কোনো সময়ে বর্তমান সরকারের বহু জটিল সমস্যা মোকাবেলা করতে হতে পারে, সেজন্য সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ অভ্যন্তরীণ গোলযোগ ও বর্তমান সরকার প্রধানের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
চীন সম্পর্কে এই জ্যোতিষী বলেন, ২০১৭ সালের জোরালো বৃহস্পতির কারণে দেশ-বিদেশে অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাবে, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা থাকলেও তাহা উন্নয়ন ঘটাতে পারবে। চীনের শিল্প কারখানা আরো বেগবান বা গতি বৃদ্ধি পাবে। তবে প্রাকৃতিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ভূমিকম্প, জলোচ্ছ্বাস রোগ, দুর্ঘটনা ইত্যাদি বেড়ে যাবে। আন্তর্জাতিক জলোচ্ছ্বাস ও সুনাম বৃদ্ধি পাবে।
মাধব আচার্য্য আরো জানান, আমেরিকা ২০১৭ সালে তেমন ভালো যাবে না। কারণ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে শনির প্রভাব রয়েছে। শনি খুবই অশুভ, অশুভভাবে থাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াও আরো নানা রকম অসুবিধায় পড়বে। বর্তমান সরকারের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেতে পারে। কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হতে পারে। বিজ্ঞান ভিত্তিক ব্যাপারে এগিয়ে যাবে। নতুন নতুন মানব কল্যাণমূলক কাজে অবদান রাখবেন। সরকারের যুদ্ধংদেহী মনোভাব বিরাজ করবে।
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নানা রকম অশুভ প্রভাব দেখা দিতে পারে। অন্যদিকে বর্তমান সরকার প্রধান বহু সমস্যার সমাধান করতে পারবে তবে যদি সরকারি ও বিরোধী দলে উভয়ে যে কোনো শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক আলোচনায় থাকে তাহলে দেশে অনেক বড় বড় সমস্যা সমাধান হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানাভাবে সমস্যায় পড়ার প্রভাব রয়েছে তাহা আস্তে আস্তে অতিক্রম করতে পারবে। দেশে আর্থ সামাজিক অবস্থা উন্নতি হবে। বৈদেশিক সাহায্য-সহযোগিতা আরো বৃদ্ধি পাবে। রোগ দুর্ঘটনা প্রাকৃতিক দুর্যোগ জান-মালের হানি বা কোনো দুঃখজনক পরিস্থিতির সু-সমাধান করতে পারবে। সেজন্য সবার শান্তির পথ অনুসরণ করা খুবই কষ্ট হবে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের পরিস্থিতি নিয়েও কথা হয় এই জ্যোতিষীর সঙ্গে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্ক আরো জোরদার হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারতে অবস্থা গত বছরের চেয়ে ভালো যাবে। অনেক নতুন নতুন আবিষ্কারের দিকে দেশের অবদান থাকবে। বর্তমান সরকারের অনেক সমস্যা আসবে, তাহা অতিক্রম করার জন্য জোরালো পদক্ষেপ নেবে, সেজন্য অশুভ প্রভাব মুক্ত হবে, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত অশুভ তবে বৈদেশিক ক্ষেত্রে সুনাম বয়ে আনবে। পাকিস্তানের সুসম্পর্কের সম্ভাবনা আছে। বাংলাদেশের আরো গভীরভাবে বন্ধুত্ব হবে।
পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে মাধব আচার্য্য বলেন, পাকিস্তানের অবস্থান তেমন শুভ নয়। যে কোনো সময়ে বর্তমান সরকারের বহু জটিল সমস্যা মোকাবেলা করতে হতে পারে, সেজন্য সব সময় সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ অভ্যন্তরীণ গোলযোগ ও বর্তমান সরকার প্রধানের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
চীন সম্পর্কে এই জ্যোতিষী বলেন, ২০১৭ সালের জোরালো বৃহস্পতির কারণে দেশ-বিদেশে অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাবে, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা থাকলেও তাহা উন্নয়ন ঘটাতে পারবে। চীনের শিল্প কারখানা আরো বেগবান বা গতি বৃদ্ধি পাবে। তবে প্রাকৃতিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ভূমিকম্প, জলোচ্ছ্বাস রোগ, দুর্ঘটনা ইত্যাদি বেড়ে যাবে। আন্তর্জাতিক জলোচ্ছ্বাস ও সুনাম বৃদ্ধি পাবে।
মাধব আচার্য্য আরো জানান, আমেরিকা ২০১৭ সালে তেমন ভালো যাবে না। কারণ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে শনির প্রভাব রয়েছে। শনি খুবই অশুভ, অশুভভাবে থাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াও আরো নানা রকম অসুবিধায় পড়বে। বর্তমান সরকারের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেতে পারে। কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হতে পারে। বিজ্ঞান ভিত্তিক ব্যাপারে এগিয়ে যাবে। নতুন নতুন মানব কল্যাণমূলক কাজে অবদান রাখবেন। সরকারের যুদ্ধংদেহী মনোভাব বিরাজ করবে।