ঢাকা; ২০১৬ সালে বিশ্বজুড়ে নিহত হয়েছেন প্রায় ১০০ সংবাদকর্মী। ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিস্টস (আইএফজে) জানিয়েছে, বছরটিতে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ৯৩ জন সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মী প্রাণ হারিয়েছেন। এর মধ্যে সব থেকে বেশি সংবাদকর্মী মারা গেছেন ইরাক ও আফগানিস্তানে।
শুক্রবার আইএফজে বলেছে, এই পরিসংখ্যানে টার্গেটেড হামলা, বোমা বিস্ফোরণে নিহত সংবাদকর্মীরাও রয়েছেন। এছাড়া আরো ২৯ জন কলোম্বিয়া ও রাশিয়ায় বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। আগের বছরের তুলনায় নিহত হওয়া সাংবাদিকদের সংখ্যা কম হলেও আইএফজে অব্যাহত দণ্ডমুক্তি নিয়ে সতর্ক করেছেন। বিশ্বজুড়ে সাংবাদিক হত্যার মাত্র ৪ শতাংশ ঘটনার বিচার হয়েছে। আইএফজের প্রেসিডেন্ট ফিলিপ লেরুথ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা কমার খবর অবশ্যই আমরা স্বাগত জানাই কিন্তু এই সংখ্যাগুলো স্বস্তিতে থাকার কোনো সুযোগ দেয় না।’ তিনি আরো বলেন, ‘এসব অপরাধের জন্য দণ্ডমুক্তির পরিবেশ থাকা উচিত নয়।’
আঞ্চলিকভাবে মধ্যপ্রাচ্যের পরিসংখ্যান সব থেকে ভয়াবহ দেখা গেছে। সেখানে হত্যার শিকার হয়েছেন ৩০ সাংবাদিক। এরপর ২৮ জন নিহত হয়েছেন এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে। লাতিন আমেরিকায় ২৩, আফ্রিকায় ৮ এবং ইউরোপে নিহত হয়েছেন ৩ সংবাদকর্মী।
আইএফজে আরো বলেছে যে, তারা অবগত আছে যে এছাড়াও অনেক সাংবাদিক ২০১৬ জুড়ে নিখোঁজ হয়ে গেছেন।
আইএফজে’র দেয়া পরিসংখ্যান মোতাবেক ২০১৬ সালে গণমাধ্যমকর্মীদের সব থেকে বেশি হত্যা হয়েছে ইরাকে ১৫, আফগানিস্তানে ১৩, মেক্সিকোতে ১১, ইয়েমেনে ৮, গুয়াতেমালায় ৬, সিরিয়ায় ৬, ভারতে ৫ ও পাকিস্তানে ৫ জন।
আঞ্চলিকভাবে মধ্যপ্রাচ্যের পরিসংখ্যান সব থেকে ভয়াবহ দেখা গেছে। সেখানে হত্যার শিকার হয়েছেন ৩০ সাংবাদিক। এরপর ২৮ জন নিহত হয়েছেন এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে। লাতিন আমেরিকায় ২৩, আফ্রিকায় ৮ এবং ইউরোপে নিহত হয়েছেন ৩ সংবাদকর্মী।
আইএফজে আরো বলেছে যে, তারা অবগত আছে যে এছাড়াও অনেক সাংবাদিক ২০১৬ জুড়ে নিখোঁজ হয়ে গেছেন।
আইএফজে’র দেয়া পরিসংখ্যান মোতাবেক ২০১৬ সালে গণমাধ্যমকর্মীদের সব থেকে বেশি হত্যা হয়েছে ইরাকে ১৫, আফগানিস্তানে ১৩, মেক্সিকোতে ১১, ইয়েমেনে ৮, গুয়াতেমালায় ৬, সিরিয়ায় ৬, ভারতে ৫ ও পাকিস্তানে ৫ জন।