ঢাকা; ফোন, পাসপোর্ট ও নগদ অর্থ ওই চক্রের লোকেরা জোর করে রেখে দিয়েছে। তাঁদের ফোনে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি।’ মুস্তাফার আরও বলেন, কথামতো না চললে বা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাঁদের শারীরিক ক্ষতি করারও হুমকি দিত মানব পাচার চক্রের লোকজন।
পাচারের শিকার বাংলাদেশিদের মালয়েশিয়ায় নেওয়ার জন্য ভালো বেতনের লোভ দেখানো হতো। মুস্তাফার আলী জানান, ওই বাংলাদেশিদের প্রতি মাসে ১৮ থেকে ২০ হাজার রিঙ্গিত বেতন দেওয়ার লোভ দেখানো হয়। তাঁদের বাংলাদেশ থেকে বিমানে করে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় নেওয়া হয়। সেখান থেকে নৌকায় করে মালয়েশিয়ায় আনে ওই পাচারকারী চক্র।