ঢাকা; হৃদ্রোগ এড়াতে ‘সিম্পল সেভেন’দৈনন্দিন জীবনে শুধু সাতটি সহজ বিষয় রপ্ত করতে পারলেই ২০২০ সাল নাগাদ হৃদ্রোগজনিত মৃত্যু ২০ শতাংশ কমে যাবে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন এ কথা বলেছে। এই লক্ষ্যে সংগঠনটি ‘সিম্পল সেভেন’ নামের প্রচার কার্যক্রমও শুরু করেছে। চলুন জেনে নিই অভ্যাসগুলো কী কী:
১. শরীরের বাড়তি ওজন ঝেড়ে ফেলুন। উচ্চতা অনুযায়ী সঠিক ওজনের মাপকে বলা হয় বিএমআই। বিএমআই হওয়া চাই আদর্শ। স্থূলতা থেকে সাবধান।
২. ধূমপানকে না বলুন। নিকোটিন ও অন্যান্য দূষিত পদার্থ রক্তনালিতে ব্যাপক ক্ষতি ঘটায়, তার পরিণাম হৃদ্ রোগ।
৩. সুস্থতার জন্য আপনাকে সচল বা সক্রিয় থাকতে হবে। দৈনন্দিন কাজকর্মের বাইরে প্রতিদিন অন্তত ২২ মিনিট হাঁটুন, সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট।
৪. দিনে কমপক্ষে পাঁচ রকমের তাজা ফল ও শাকসবজি খেতে হবে, পাঁচবার।
৫. রক্তে ক্ষতিকর চর্বির মাত্রা কমাতে হবে। সে জন্য লাল মাংস, ভাজা -পোড়া খাবার, ঘি -মাখন, ফাস্ট ফুড ও বেশি চর্বিযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলাই ভালো।
৬. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। আর তার জন্য লবণ খাওয়া কমানোটা খুবই জরুরি।
৭. রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করুন। চিনি, মিষ্টি, সহজ শর্করা কমিয়ে প্রোটিন ও সবজি খান বেশি করে।
২. ধূমপানকে না বলুন। নিকোটিন ও অন্যান্য দূষিত পদার্থ রক্তনালিতে ব্যাপক ক্ষতি ঘটায়, তার পরিণাম হৃদ্ রোগ।
৩. সুস্থতার জন্য আপনাকে সচল বা সক্রিয় থাকতে হবে। দৈনন্দিন কাজকর্মের বাইরে প্রতিদিন অন্তত ২২ মিনিট হাঁটুন, সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট।
৪. দিনে কমপক্ষে পাঁচ রকমের তাজা ফল ও শাকসবজি খেতে হবে, পাঁচবার।
৫. রক্তে ক্ষতিকর চর্বির মাত্রা কমাতে হবে। সে জন্য লাল মাংস, ভাজা -পোড়া খাবার, ঘি -মাখন, ফাস্ট ফুড ও বেশি চর্বিযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলাই ভালো।
৬. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। আর তার জন্য লবণ খাওয়া কমানোটা খুবই জরুরি।
৭. রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করুন। চিনি, মিষ্টি, সহজ শর্করা কমিয়ে প্রোটিন ও সবজি খান বেশি করে।
ডা. শরদিন্দু শেখর রায়
হৃদ্ রোগ বিশেষজ্ঞ, জাতীয় হৃদ্ রোগ ও বাতজ্বর ইনস্টিটিউট