এ ক্ষেত্রে শুধু নির্দিষ্ট বছর ও মাসের ওপর ক্লিক করলেই টাইমলাইন থেকে সব তথ্য দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে অবশ্য ফেসবুক টাইমলাইনে তথ্য প্রাইভেসি সেটিংস থেকে ‘ফ্রেন্ডস অনলি’ করে দেওয়া যায়। তবে ফেসবুকের কিছু অ্যাপস আছে, যা ব্যবহারকারীর অবস্থানগত তথ্য শেয়ার করে এবং এগুলোর প্রাইভেসি সেটিংস অনেক দুর্বল। এসব অ্যাপ থেকে তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে দুর্বৃত্তরা।
ফেসবুকের এই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে আপনার ফেসবুকের প্রাইভেসি সেটিংস পরীক্ষা করুন। এ ছাড়া আপনার ফেসবুক অ্যাপগুলো কোন ধরনের তথ্য বন্ধু বা বন্ধুর বাইরের সবার সঙ্গে বিনিময় করছে, তা পরীক্ষা করুন। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষার জন্য যতটা সম্ভব অ্যাপের তথ্য বিনিময় করার বিষয়টি সীমিত করুন। ফেসবুকে কখনো অবস্থানগত তথ্য যেমন—বাড়িতে একা থাকা, বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বরসহ বিপদ ডেকে আনার মতো তথ্য শেয়ার করবেন না। দুর্বৃত্তরা এসব তথ্য পেতে ওত পেতে থাকে। সুযোগ বুঝে সর্বনাশ করে ফেলতে পারে বলে আগেই সাবধান হন। তথ্যসূত্র: জিনিউজ।