ঢাকা; পুলিশের চাকরি থেকে অব্যাহতি নেওয়া সাবেক এসপি বাবুল আক্তার ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি নিয়েছেন। ১ নভেম্বর থেকে তিনি আদ-দ্বীন হাসপাতালে সহযোগী পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন। বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আদ-দ্বীন হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত নভেম্বর মাসে ওই হাসপাতালে যোগ দেন বাবুল। প্রতিষ্ঠানটির সহকারী পরিচালক পদে তাকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বর্তমানে তিনি মগবাজারে অফিস করছেন। ফেব্রুয়ারি-মার্চের দিকে পোস্তগোলায় আদ-দ্বীন হাসপাতালের অন্য একটি প্রকল্প শুরু হলে সেখানে কাজ করবেন বাবুল।
গত ৫ জুন চট্টগ্রামে ও আর নিজাম রোডে সন্তানের সামনে গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় চট্টগ্রাম থেকে এসপি হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে সদ্য ঢাকায় বদলি হওয়া বাবুলের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতুকে। সাত মাসের তদন্তেও পুলিশ ওই হত্যাকা-ের রহস্য উন্মোচন করতে পারেনি। হত্যাকা-ের পর থেকে একের পর এক নাটকীয় ঘটনা সামনে আসে। হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যায় সন্দেহভাজন আসামি মুসা সিকদার ওরফে আবু মুসা ও তার সহযোগী কালু। পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা যায় দুই সন্দেহভাজন রাশেদ ওরফে ভাগিনা রাশেদ ও আবদুল নবী। ৬ সেপ্টেম্বর পুলিশের চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় বাবুল আক্তারকে। স্ত্রী খুন হওয়ার পর দুই সন্তানকে নিয়ে ঢাকার বনশ্রীতে শ্বশুরবাড়িতে ওঠেন বাবুল। ওই বাড়ি থেকে বাবুলকে গত ২৪ জুন ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে ১৪ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর নানা গুঞ্জন ছড়ায়। তখন তার কাছ থেকে জোর করে পদত্যাগপত্র নেওয়ার খবর ছড়ালেও সে বিষয়ে কেউই মুখ খুলছিলেন না। এসব ঘটনা এবং বাবুল আক্তারের চাকরি ছাড়া বা ফিরে পাওয়ার আবেদন সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন তৈরি করে। এরপর থেকে নিজেকে আড়াল করে নেন বাবুল আক্তার। গত ১৪ অগাস্ট স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল জানান, বাবুলের অব্যাহতির আবেদন তার কাছে রয়েছে। তার ২২ দিন পর ৬ সেপ্টেম্বর বাবুলকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন হয়।
গত ৫ জুন চট্টগ্রামে ও আর নিজাম রোডে সন্তানের সামনে গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় চট্টগ্রাম থেকে এসপি হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে সদ্য ঢাকায় বদলি হওয়া বাবুলের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতুকে। সাত মাসের তদন্তেও পুলিশ ওই হত্যাকা-ের রহস্য উন্মোচন করতে পারেনি। হত্যাকা-ের পর থেকে একের পর এক নাটকীয় ঘটনা সামনে আসে। হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যায় সন্দেহভাজন আসামি মুসা সিকদার ওরফে আবু মুসা ও তার সহযোগী কালু। পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা যায় দুই সন্দেহভাজন রাশেদ ওরফে ভাগিনা রাশেদ ও আবদুল নবী। ৬ সেপ্টেম্বর পুলিশের চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় বাবুল আক্তারকে। স্ত্রী খুন হওয়ার পর দুই সন্তানকে নিয়ে ঢাকার বনশ্রীতে শ্বশুরবাড়িতে ওঠেন বাবুল। ওই বাড়ি থেকে বাবুলকে গত ২৪ জুন ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে ১৪ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর নানা গুঞ্জন ছড়ায়। তখন তার কাছ থেকে জোর করে পদত্যাগপত্র নেওয়ার খবর ছড়ালেও সে বিষয়ে কেউই মুখ খুলছিলেন না। এসব ঘটনা এবং বাবুল আক্তারের চাকরি ছাড়া বা ফিরে পাওয়ার আবেদন সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন তৈরি করে। এরপর থেকে নিজেকে আড়াল করে নেন বাবুল আক্তার। গত ১৪ অগাস্ট স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল জানান, বাবুলের অব্যাহতির আবেদন তার কাছে রয়েছে। তার ২২ দিন পর ৬ সেপ্টেম্বর বাবুলকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন হয়।