প্রধানমন্ত্রীকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম, আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুন এবং উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ।
শেখ হাসিনা স্থানীয় সময় সকাল সোয়া ১০টায় (বাংলাদেশ সময় সোয়া তিনটায়) দেশের উদ্দেশে বুদাপেস্ট ফিরেন্স লিজট ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ত্যাগ করেন। বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা এবং হাঙ্গেরিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আবু জাফর বিমানবন্দরে শেখ হাসিনাকে বিদায় জানান। এর আগে হাঙ্গেরির সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করে।
হাঙ্গেরি সফরকালে শেখ হাসিনা সোমবার দু’দিনব্যাপী বুদাপেস্ট পানি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন। এ ছাড়াও তিনি হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক এবং প্রেসিডেন্ট জানোস এডারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। শেখ হাসিনা বুদাপেস্টের সিটি পার্কে হিরোস স্কয়ারে হাঙ্গেরির জাতীয় বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এবং প্রেসিডেন্ট জানোস এডার আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন। একই দিন প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ-হাঙ্গেরিয়ান বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক ফোরামের উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তার সম্মানে ফোর সিজনস হোটেলে অল ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনা সভায় বক্তব্য দেন।