ঢাকা; জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নির্বাচন কমিশন গঠনে দেশের সংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী আইন প্রণয়নসহ পাঁচ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছেন। শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানের ইমানুয়েলস কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের, দলের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, কাজী ফিরোজ রশীদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা , ফখরুল ইমাম, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন খান, এস এম ফয়সল চিশতি প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে এরশাদ বলেন, দেশের সংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশন নিয়োগ সংক্রান্ত একটি আইনি কাঠামো প্রণয়ন করতে হবে। সেখানে নির্বাচন কমিশনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন রাখার বিধান যুক্ত করতে হবে। তাহলে নির্বাচন নিয়ে আর কোন প্রশ্ন উঠবে না। বর্তমান সংসদেই আইন পাস করে নির্বাচন কমিশনের জন্য আলাদা সচিবালয় গঠন করার প্রস্তাবও দেন এরশাদ। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির দেয়া প্রস্তাবনা অনুসরণ করা হলে দেশে বিতর্কমুক্ত নির্বাচন কমিশন গঠন করা সম্ভব হবে। লিখিত বক্তব্যে ভারত, আফ্রিকা, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে নির্বাচন কমিশন গঠনের পদ্ধতি তুলে ধরে এরশাদ বলেন, বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির সংস্কার ছাড়া কখনও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তিনি তার নিজস্ব সংস্কার পদ্ধতি তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে আরো বলেন, জাতীয় সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটারের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনেক সমস্যা দূর হবে এবং নির্বাচন নিয়ে আর কোন বিতর্কও হবে না ।
সংবাদ সম্মেলনে এরশাদ বলেন, দেশের সংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশন নিয়োগ সংক্রান্ত একটি আইনি কাঠামো প্রণয়ন করতে হবে। সেখানে নির্বাচন কমিশনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন রাখার বিধান যুক্ত করতে হবে। তাহলে নির্বাচন নিয়ে আর কোন প্রশ্ন উঠবে না। বর্তমান সংসদেই আইন পাস করে নির্বাচন কমিশনের জন্য আলাদা সচিবালয় গঠন করার প্রস্তাবও দেন এরশাদ। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির দেয়া প্রস্তাবনা অনুসরণ করা হলে দেশে বিতর্কমুক্ত নির্বাচন কমিশন গঠন করা সম্ভব হবে। লিখিত বক্তব্যে ভারত, আফ্রিকা, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে নির্বাচন কমিশন গঠনের পদ্ধতি তুলে ধরে এরশাদ বলেন, বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির সংস্কার ছাড়া কখনও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তিনি তার নিজস্ব সংস্কার পদ্ধতি তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে আরো বলেন, জাতীয় সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটারের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনেক সমস্যা দূর হবে এবং নির্বাচন নিয়ে আর কোন বিতর্কও হবে না ।