কানপুর পুলিশের আইজি জাকি আহমেদ জানান, আহত যাত্রীদের স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালগুলোকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। আহত যাত্রীদের আনা-নেওয়ায় ৩০টি অ্যাম্বুলেন্স কাজ করছে।
যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে বেশ কয়েকটি বাস দুর্ঘটনাস্থলে গিয়েছে। টেলিভিশন ফুটেজে দেখা গেছে, দুমড়েমুচড়ে যাওয়া বগিগুলো একটি আরেকটির ওপর পড়ে রয়েছে।
দুর্ঘটনার কারণ জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, রেললাইনের ত্রুটির কারণে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
নর্দান সেন্ট্রাল রেলওয়ের মুখপাত্র বিজয় কুমার জানান, এসটু বগিটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে থাকা যাত্রীদের হতাহত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। তিনি আরও জানান, জেলা প্রশাসন ও রেলওয়ে কর্মকর্তারা উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছেন। শীতাতপনিয়ন্ত্রিত চারটি বগিও লাইনচ্যুত হয়েছে।
কানপুর রেঞ্জের ডিআইজি রাজেশ মোদক বলেন, ট্রেনের দুটি বগি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেকে নিহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।