ওবামা বলেন, ‘সবকিছু যদি একই রকম দেখায় এবং সেগুলোর পার্থক্য করা না যায়, তবে কোন বিষয়ে সুরক্ষা দিতে হবে, আমরা বুঝতে পারব না।’
বেসরকারি ইন্টারনেট মিডিয়া কোম্পানি বাজফিডের প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন নির্বাচনের সময় প্রচলিত গণমাধ্যমের প্রচার করা আসল খবরের তুলনায় ফেসবুকে ভুয়া খবর বেশি বেশি প্রচার পেয়েছে।
বেসরকারি ইন্টারনেট মিডিয়া কোম্পানি বাজফিডের প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন নির্বাচনের সময় প্রচলিত গণমাধ্যমের প্রচার করা আসল খবরের তুলনায় ফেসবুকে ভুয়া খবর বেশি বেশি প্রচার পেয়েছে।
সমালোচকেরা অভিযোগ তুলছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে রাজনৈতিক বিষয়ে নানা ভুয়া খবর প্রকাশ করে মার্কিন নির্বাচনে প্রভাব ফেলেছে ফেসবুক।
ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ অবশ্য আগেই সমালোচকের এসব বক্তব্য উড়িয়ে দিয়ে ফেসবুকের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এ ধরনের ধারণাকে নিয়ে ‘পাগলামি’ বলেছেন। ফেসবুকে ভুয়া খবর ছড়ানোর বিষয়টি ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলেছেন ফেসবুকের এক কর্মকর্তা। ভুয়া খবর প্রকাশ করে ফেসবুকের বিজ্ঞাপনের নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন ঠেকানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে ফেসবুকের পক্ষ থেকে।
ওবামা মার্কিন সাময়িকী নিউইয়র্কার-এর সম্পাদক ডেভিড রেমনিককে বলেন, ভুল তথ্য প্রচারের সক্ষমতা, ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব প্রচার, প্রতিপক্ষের কোনো বক্তব্য না রেখেই তাঁকে অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের বিষয়টি এমনভাবে বেড়েছে, যা নির্বাচনকে আরও কঠোরভাবে মেরুকরণ করেছে। এতে সাধারণ আলোচনা করাও অত্যন্ত কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তথ্যসূত্র : আইএএনএস।