ঢাকা; বিদেশী নাগরিকদের নির্মম হত্যাকান্ডের ৪ মাস ১১ দিন পর রোববার বিকালে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁসহ স্থাপনাগুলোর দায়িত্ব মালিকের কাছের হস্তান্তর করেছে পুলিশ। গত ১লা জুলাই ওই ভয়াবহ হামলায় ১৭ বিদেশিসহ ২২ জনের মৃত্যুর পর থেকে এতদিন তা পুলিশি হেফাজতে ছিল। প্রধান ফটকে ছিল সার্বক্ষণিক পুলিশ পাহারা। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপ কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান বলেন, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী রোববার বিকাল সোয়া চারটার দিকে আমরা রেস্টুরেন্টটি মালিককে বুঝিয়ে দিয়েছি। হলি আর্টিজানের দু’অংশীদারের একজন শাদাত মেহেদী বলেন, পুলিশ আমাদের কাছে হস্তন্তর করেছে। কিন্তু হলি আর্টিজান এখানে আর চালু করা হবে না। বাসা হিসেবে ব্যবহার করা হবে। গুলশানের অন্য স্থানে জমি নেয়া হয়েছে। সেখানে হলি আর্টিজান বেকারি নতুন করে চালু করা হবে।
ঘটনার পর থেকে দেশি ও বিদেশি তদন্তসংস্থাগুলোর পরিদর্শন ও তদন্তের জন্য হলি আর্টিজান বেকারি এতদিন পুলিশের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়। দফায় দফায় তা পরিদর্শন ও সুরতহাল করা হয়। সংগ্রহ করা হয় মামলার আলামতও। ঘটনার পর থেকে রেঁস্তোরাটির চত্ত্বর, ভবনের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় সব ধ্বংশস্তুপ যেভাবে ছিল সেভাবেই রাখা হয়। তবে এর আগেও আদালতের নির্দেশে হলি আর্টিজান বেকারির প্রধান ফটকের ভেতরে আটকে পড়া অর্ধডজন গাড়ি মালিকের কাছে হস্তান্তর করেছিল পুলিশ।
ঘটনার পর থেকে দেশি ও বিদেশি তদন্তসংস্থাগুলোর পরিদর্শন ও তদন্তের জন্য হলি আর্টিজান বেকারি এতদিন পুলিশের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়। দফায় দফায় তা পরিদর্শন ও সুরতহাল করা হয়। সংগ্রহ করা হয় মামলার আলামতও। ঘটনার পর থেকে রেঁস্তোরাটির চত্ত্বর, ভবনের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় সব ধ্বংশস্তুপ যেভাবে ছিল সেভাবেই রাখা হয়। তবে এর আগেও আদালতের নির্দেশে হলি আর্টিজান বেকারির প্রধান ফটকের ভেতরে আটকে পড়া অর্ধডজন গাড়ি মালিকের কাছে হস্তান্তর করেছিল পুলিশ।