ঢাকা; পরাজয়ের জন্য মার্কিন কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (এফবিআই) পরিচালক জেমস কমিকে দুষলেন হিলারি ক্লিনটন। সাবেক ফার্স্ট লেডি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারির অভিযোগ, ই-মেইল নিয়ে এফবিআইয়ের নতুন তদন্তের ঘোষণা তাঁর জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
কোয়ার্তজ ও সিএনএনের বরাত দিয়ে এএফপির খবরে জানা যায়, গতকাল শনিবার এক সম্মেলনে নির্বাচনের তহবিলদাতাদের হিলারি বলেন, এফবিআই পরিচালক জেমস কমি ই-মেইল নিয়ে নতুন তদন্তের ব্যাপারে কংগ্রেসকে দুটি চিঠি দিয়েছিলেন। এফবিআইয়ের এই তদন্তের ঘোষণা সে সময় রিপাবলিকান প্রেসিডেন্টপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সুবিধাজনক অবস্থায় আনে।
যুক্তরাষ্ট্রের অনলাইন ম্যাগাজিন কোয়ার্তজকে হিলারির অর্থ-বিষয়ক কমিটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি বলেন, ‘ডেমোক্রেটিক প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন ওই সম্মেলনে বলেন, নির্বাচন অসফল হওয়ার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। তবে আমাদের ধারণা, ই-মেইলের নতুন তদন্ত নিয়ে এফবিআই পরিচালক জেমস কমির দেওয়া চিঠির কোনো ভিত্তি না থাকলেও সেটি জয়ের দিকের যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।’
নির্বাচনের প্রায় দুই সপ্তাহ আগে গত ২৮ অক্টোবর কমি জানান, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারির বিতর্কিত ই-মেইল নিয়ে নতুন তদন্ত শুরু হচ্ছে। নির্বাচনের আগে ৬ নভেম্বর কমি দ্বিতীয় চিঠিতে জানান, এফবিআই তদন্তে হিলারির বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কিছু খুঁজে পায়নি।কোয়ার্তজকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্র জানায়, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তৃতীয় বিতর্কের পর ডেমোক্র্যাট পার্টির সবাই খুবই খুশি ছিলেন। প্রতিটি অঙ্গরাজ্যেই তাঁদের উজ্জ্বল সম্ভাবনা ছিল। কেবল অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্য নিয়ে তাঁরা কিছুটা দোলাচলে ছিলেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ই-মেইল নিয়ে এফবিআই পরিচালকের ঘোষণায় সব বদলে গেল।
কোয়ার্তজ ও সিএনএনের বরাত দিয়ে এএফপির খবরে জানা যায়, গতকাল শনিবার এক সম্মেলনে নির্বাচনের তহবিলদাতাদের হিলারি বলেন, এফবিআই পরিচালক জেমস কমি ই-মেইল নিয়ে নতুন তদন্তের ব্যাপারে কংগ্রেসকে দুটি চিঠি দিয়েছিলেন। এফবিআইয়ের এই তদন্তের ঘোষণা সে সময় রিপাবলিকান প্রেসিডেন্টপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সুবিধাজনক অবস্থায় আনে।
যুক্তরাষ্ট্রের অনলাইন ম্যাগাজিন কোয়ার্তজকে হিলারির অর্থ-বিষয়ক কমিটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি বলেন, ‘ডেমোক্রেটিক প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন ওই সম্মেলনে বলেন, নির্বাচন অসফল হওয়ার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। তবে আমাদের ধারণা, ই-মেইলের নতুন তদন্ত নিয়ে এফবিআই পরিচালক জেমস কমির দেওয়া চিঠির কোনো ভিত্তি না থাকলেও সেটি জয়ের দিকের যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।’
নির্বাচনের প্রায় দুই সপ্তাহ আগে গত ২৮ অক্টোবর কমি জানান, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারির বিতর্কিত ই-মেইল নিয়ে নতুন তদন্ত শুরু হচ্ছে। নির্বাচনের আগে ৬ নভেম্বর কমি দ্বিতীয় চিঠিতে জানান, এফবিআই তদন্তে হিলারির বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কিছু খুঁজে পায়নি।কোয়ার্তজকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্র জানায়, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তৃতীয় বিতর্কের পর ডেমোক্র্যাট পার্টির সবাই খুবই খুশি ছিলেন। প্রতিটি অঙ্গরাজ্যেই তাঁদের উজ্জ্বল সম্ভাবনা ছিল। কেবল অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্য নিয়ে তাঁরা কিছুটা দোলাচলে ছিলেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ই-মেইল নিয়ে এফবিআই পরিচালকের ঘোষণায় সব বদলে গেল।
হিলারি বলেন, ই-মেইল তদন্ত নিয়ে এফবিআইয়ের চিঠিটি এমন সময় এসেছে, যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তিনটি বিতর্কে হিলারি খুবই শক্তিশালী ভূমিকা রেখেছিলেন। নারীদের নিয়ে ট্রাম্পের বিতর্কিত ও আপত্তিকর মন্তব্যের ভিডিও প্রচারের পরপরই এফবিআই ই-মেইল নিয়ে নতুন তদন্তের ঘোষণা দেয়। আর এতেই ট্রাম্প শিবির চাঙা হয়ে ওঠে। পরে অপরাধমূলক কিছু না পাওয়ার ঘোষণা দিলেও সে সময় পরিস্থিতি সামলানোর সুযোগ ছিল না।