তবে মোট ভোটের মধ্যে হিলারি ৪৭ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। ট্রাম্প পেয়েছেন ৪৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
সিএনএনের হিসাবে এখন পর্যন্ত ৯২ শতাংশ ভোট গণনা হয়েছে। এর মধ্যে হিলারি পেয়েছেন ৫ কোটি ৯৭ লাখ ৫৫ হাজার ২৮৪ ভোট। আর ট্রাম্প পেয়েছেন ৫ কোটি ৯৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২২ ভোট। পার্থক্য মাত্র ২ লাখ ১৯ হাজার ৭৬২ ভোট।
যে ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের কারণে ট্রাম্প জিতে গেলেন, ওই ভোট নিয়ে দুই বছর আগে টুইট করেছিলেন নতুন এই প্রেসিডেন্ট। ২০১২ সালে মিট রমনি হেরে যাওয়ার প্রসঙ্গে ওই টুইট বার্তায় তিনি বলেছিলেন, গণতন্ত্রের জন্য এই ইলেকটোরাল কলেজ ভোট এক বিপর্যয়।
এখনো মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ফলাফল ঘোষণা বাকি। এখানে ইলেকটোরাল ভোট ১৬টি। এখানেও যদি হিলারির পপুলার (জনপ্রিয়) ভোটের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে, তাহলে ২০০০ সালের পর তিনি হবেন প্রথম প্রেসিডেন্ট প্রার্থী, যিনি পপুলার ভোট বেশি পাওয়ার পরও পরাজিত হয়েছেন। ২০০০ সালে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী আল গোরও পপুলার ভোট বেশি পেয়েও নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন।
২০০০ সালের আগেও অ্যানড্রু জ্যাকসন, স্যামুয়েল টিলডেন ও গ্রোভার ক্লিভল্যান্ডও পপুলার ভোট বেশি পাওয়ার পরও হেরে গিয়েছিলেন।