মানিকগঞ্জ; এবার মেয়ের উত্যক্তকারীর হাতে নির্মমভাবে খুন হলেন বিল্লাল হোসেন (৪৫) নামের এক হতভাগা পিতা। নিহত বিল্লাল হোসেন বিল্লাল হোসেন টেইলারিং পেশার পাশাপাশি পপুলার ইন্সুরেন্স কোম্পানীর স্থানীয় সহকারী পরিচালক হিসেবেও কাজ করতেন। তার বাড়ি শিবালয় উপজেলার কাক্কোল গ্রামের। বুধবার দিবাগতরাত বারোটার দিকে তার লাশ হরিরামপুর উপজেলার মাচাইন গ্রামের পার্শ্ববর্তী একটি খাল থেকে উদ্ধার করা হয়।
নিহত বিল্লাল হোসেনের ভাই জিলাল হোসেন জানান, স্থানীয় রূপসা ওয়াহেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীতে পড়–য়া ভাতিজি (সাবিনুর)কে স্থানীয় বখাটে এখলাস মাত্ববরের ছেলে সুমন উত্যক্ত করতো। এনিয়ে পরিবারের লোক জনের কাছে নালিশও করা হয়। উপরন্তু সুমনের পরিবারের পক্ষ থেকে তার ভাই (বিল্লাল হোসেনের পরিবার)কে হুমকিও দেয়া হয়। পরে দেয়া হয় বিয়ের প্রস্তাব। মেয়ে অপ্রাপ্ত বয়স্কা আর সুমনের নৈতিক চরিত্র ভাল না থাকায় বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে তার ভাইকে খুন করা হয়েছে বলে দাবী করেন জিলাল হোসেন।
জিলাল হোসেন আরো জানান, তার ভাই ও সে একই দোকানের টেইলারিংয়ের কাজ করতো। বুধবার দোকানের কাজ শেষে রাত আটটার দিকে বাইসাইকেল যোগে বাড়ী ফেরার পথে অনেক রাতেও যখন বিল্লাল হোসেন বাড়ী ফিরছে না । এনিয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজির পর জনৈক এক ব্যক্তি দেখতে পায় মাচাইন ব্রিজের নিচে একটি সাইকেল পড়ে আছে। এছাড়া কিছু কাগজপত্র পাওয়ায় তিনি পরেন বিল্লালের পরিবারকে খবর দেন। তিনি আরো জানান, তার ভাইয়ের মাথায় কয়েকটি ধারালো কিছু দিয়ে কয়েকটি কোপের চিহ্ন রয়েছে। এছাড়া শরীরে বিভিন্ন অঙ্গেও কোপের দাগ রয়েছে। হরিরামপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশটি উদ্ধার করেছেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম জানান সাংবাদিকদের খুনের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। প্রাথমিক ভাবে এটাকে পরিকল্পিত হত্যা হিসেবে তিনি মনে করছে বলেও জানান। এখনো থানায় কোন মামলা হয়নি কর্মকর্তা। তদন্তের পর আসল কিলারদের নাম জানা যাবে বলেও জানান তিনি।
নিহত বিল্লাল হোসেনের ভাই জিলাল হোসেন জানান, স্থানীয় রূপসা ওয়াহেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীতে পড়–য়া ভাতিজি (সাবিনুর)কে স্থানীয় বখাটে এখলাস মাত্ববরের ছেলে সুমন উত্যক্ত করতো। এনিয়ে পরিবারের লোক জনের কাছে নালিশও করা হয়। উপরন্তু সুমনের পরিবারের পক্ষ থেকে তার ভাই (বিল্লাল হোসেনের পরিবার)কে হুমকিও দেয়া হয়। পরে দেয়া হয় বিয়ের প্রস্তাব। মেয়ে অপ্রাপ্ত বয়স্কা আর সুমনের নৈতিক চরিত্র ভাল না থাকায় বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে তার ভাইকে খুন করা হয়েছে বলে দাবী করেন জিলাল হোসেন।
জিলাল হোসেন আরো জানান, তার ভাই ও সে একই দোকানের টেইলারিংয়ের কাজ করতো। বুধবার দোকানের কাজ শেষে রাত আটটার দিকে বাইসাইকেল যোগে বাড়ী ফেরার পথে অনেক রাতেও যখন বিল্লাল হোসেন বাড়ী ফিরছে না । এনিয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজির পর জনৈক এক ব্যক্তি দেখতে পায় মাচাইন ব্রিজের নিচে একটি সাইকেল পড়ে আছে। এছাড়া কিছু কাগজপত্র পাওয়ায় তিনি পরেন বিল্লালের পরিবারকে খবর দেন। তিনি আরো জানান, তার ভাইয়ের মাথায় কয়েকটি ধারালো কিছু দিয়ে কয়েকটি কোপের চিহ্ন রয়েছে। এছাড়া শরীরে বিভিন্ন অঙ্গেও কোপের দাগ রয়েছে। হরিরামপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশটি উদ্ধার করেছেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম জানান সাংবাদিকদের খুনের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। প্রাথমিক ভাবে এটাকে পরিকল্পিত হত্যা হিসেবে তিনি মনে করছে বলেও জানান। এখনো থানায় কোন মামলা হয়নি কর্মকর্তা। তদন্তের পর আসল কিলারদের নাম জানা যাবে বলেও জানান তিনি।