ঢাকা; একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের ছয়টি ঘটনায় জাতীয় পার্টির এমপি এমএ হান্নান ও তার ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ারুল হকের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চে সোমবার চার্জশিট দাখিল করা হয়। ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়ার বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ১১ ডিসেম্বর দিন রেখেছে। আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে ছিলেন সুলতান মাহমুদ সিমন, জাহিদ ইমাম, রিজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে ছিলেন আব্দুস সোবহান তরফদার।
এই মামলায় ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনের সাংসদ হান্নান ছাড়া আরও চার আসামি কারাগারে আছেন। তারা হলেন- এমপি হান্নানের ছেলে মো. রফিক সাজ্জাদ (৬২), ডা. খন্দকার গোলাম ছাব্বির আহমাদ (৬৯), মিজানুর রহমান মিন্টু (৬৩) ও মো. হরমুজ আলী (৭৩)। এছাড়া পলাতক রয়েছেন ময়মনসিংহের বাসিন্দা মো. ফখরুজ্জামান (৬১), মো. আব্দুস সাত্তার (৬১) ও খন্দকার গোলাম রব্বানী (৬৩)। তাদের বিরুদ্ধে আনা ছয়টি অভিযোগের মধ্যে চারটি হত্যা ও গণহত্যার এবং বাকি দুটি অভিযোগ আটক ও নির্যাতনের ঘটনায়।
২০১৫ সালের ১৯ মে ত্রিশালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমানের স্ত্রী রহিমা খাতুন এ মামলা করেন। ময়মনসিংহের ১ নম্বর আমলি আদালতের বিচারক পরে এজাহারটি গ্রহণ করে ঢাকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর আদেশ দেন। তদন্ত সংস্থা ওই বছরের ২৮ জুলাই তদন্ত শুরু করে। ১০ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করে। ওইদিনই হান্নানকে গুলশানে তার বাড়ি থেকে এবং ছেলে রফিক সাজ্জাদকে ওই এলাকার একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে ডা. খন্দকার গোলাম সাব্বির, মিজানুর রহমান মিন্টু ও হরমুজ আলীকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
এই মামলায় ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনের সাংসদ হান্নান ছাড়া আরও চার আসামি কারাগারে আছেন। তারা হলেন- এমপি হান্নানের ছেলে মো. রফিক সাজ্জাদ (৬২), ডা. খন্দকার গোলাম ছাব্বির আহমাদ (৬৯), মিজানুর রহমান মিন্টু (৬৩) ও মো. হরমুজ আলী (৭৩)। এছাড়া পলাতক রয়েছেন ময়মনসিংহের বাসিন্দা মো. ফখরুজ্জামান (৬১), মো. আব্দুস সাত্তার (৬১) ও খন্দকার গোলাম রব্বানী (৬৩)। তাদের বিরুদ্ধে আনা ছয়টি অভিযোগের মধ্যে চারটি হত্যা ও গণহত্যার এবং বাকি দুটি অভিযোগ আটক ও নির্যাতনের ঘটনায়।
২০১৫ সালের ১৯ মে ত্রিশালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমানের স্ত্রী রহিমা খাতুন এ মামলা করেন। ময়মনসিংহের ১ নম্বর আমলি আদালতের বিচারক পরে এজাহারটি গ্রহণ করে ঢাকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর আদেশ দেন। তদন্ত সংস্থা ওই বছরের ২৮ জুলাই তদন্ত শুরু করে। ১০ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করে। ওইদিনই হান্নানকে গুলশানে তার বাড়ি থেকে এবং ছেলে রফিক সাজ্জাদকে ওই এলাকার একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে ডা. খন্দকার গোলাম সাব্বির, মিজানুর রহমান মিন্টু ও হরমুজ আলীকেও গ্রেপ্তার করা হয়।