ঢাকা; বাণিজ্য নীতি নিয়ে ডেমোক্রেট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের কঠোর সমালোচনা করেছেন প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান প্রার্থী ডনাল্ড ট্রাম্প। বলেছেন, হিলারি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে বাণিজ্য ব্যবস্থাপনা হবে অত্যন্ত বাজে। আর সে কারণেই যুক্তরাষ্ট্রের উচিত ‘এখনই নির্বাচন বাতিল করা’ এবং তাকেই বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। খবরে বলা হয়, ওহাইওর টোলেডোতে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বৃহস্পতিবার এসব কথা বলেছেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি বলেন, হিলারি ক্লিনটনের স্বামী সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন নর্থ আমেরিকান ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট সই করেছিলেন। ওই চুক্তি সইয়ের ফলে ওহাইও থেকে হাজার হাজার চাকরি চলে যায় মেক্সিকোতে। তিনি ৮ই নভেম্বরের নির্বাচনে জিতলে এভাবে শ্রমবাজারের স্থানান্তর ঠেকিয়ে দেবেন। ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের উচিত এখই নির্বাচন বাতিল করা এবং ট্রাম্পকে বিজয়ী ঘোষণা করা। ঠিক? আমরা এখনও কেন নির্বাচন করছি? তার (হিলারি) নীতি অত্যন্ত বাজে।’ ট্রাম্প বলেন, হিলারি এখন ওবামার সই করা ১২ জাতির ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপের বিরোধিতা করলেও নির্বাচিত হলে ঠিক ওই চুক্তি বাস্তবায়নের পথ খুঁজবেন।
নির্বাচনী প্রচারণায় নানা ধরনের বিতর্কের মুখেও সমর্থকদের মধ্যে নিজের অবস্থানকে সংহত করতে গিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীর সমালোচনায় নেমেছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে যাতে তিনি নারীদের অশালীনভাবে জড়িয়ে ধরা ও তাদের আকৃষ্ট করার কথা নিজ মুখেই স্বীকার করেছেন। তৃতীয় মেলানিয়া ট্রাম্পকে বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই ওই ভিডিওটি ধারণ করা হয়। ওই ভিডিও ফাঁসের পর অনেক নারীই অভিযোগ এনেছেন ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। তারা অভিযোগ করছেন, ট্রাম্প তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে অশালীনভাবে আলিঙ্গন করেছে, শরীরের স্পর্শকাতর স্থানগুলোতে স্পর্শ করেছে, চুম্বন করেছে। ট্রাম্প এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, ওই টেপ ফাঁস হয়ে যাওয়ার ঘটনা ‘নিশ্চিতভাবেই বেআইনি’। এনবিসি নেটওয়ার্ক ওই টেপ ফাঁস করে। ট্রাম্প তাই এনবিসি নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের চিন্তা ছেড়ে দেননি বলেও জানান।
এদিকে রিয়েলক্লিয়ারপলিটিকসের সর্বশেষ জনমত জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, ট্রাম্পের তুলনায় হিলারি ৬ পয়েন্টে এগিয়ে রয়েছেন। জরিপটিতে দেখা যায়, নারীদের মধ্যে হিলারির প্রতি সমর্থন অনেক বেশি। তবে এসব জনমত জরিপ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ট্রাম্প। বলেছেন, এসব জনমত জরিপের ফলাফলকে ইচ্ছাকৃতভাবে প্রণয়ন করছে গণমাধ্যমগুলো যাতে এর ফলাফলগুলো হিলারির পক্ষে সমর্থন বাড়াতে ভূমিকা রাখে। নির্বাচনে কারচুপির আশঙ্কাও জানিয়েছেন ট্রাম্প। তবে বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, মার্কিন নির্বাচনে কারচুপি বা জালিয়াতি করার ঘটনা অত্যন্ত বিরল। কারচুপির এমন অভিযোগ আনায় অনেক রিপাবলিকান নেতাও নিন্দা জানিয়েছেন ট্রাম্পের।
নির্বাচনী প্রচারণায় নানা ধরনের বিতর্কের মুখেও সমর্থকদের মধ্যে নিজের অবস্থানকে সংহত করতে গিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীর সমালোচনায় নেমেছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে যাতে তিনি নারীদের অশালীনভাবে জড়িয়ে ধরা ও তাদের আকৃষ্ট করার কথা নিজ মুখেই স্বীকার করেছেন। তৃতীয় মেলানিয়া ট্রাম্পকে বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই ওই ভিডিওটি ধারণ করা হয়। ওই ভিডিও ফাঁসের পর অনেক নারীই অভিযোগ এনেছেন ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। তারা অভিযোগ করছেন, ট্রাম্প তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে অশালীনভাবে আলিঙ্গন করেছে, শরীরের স্পর্শকাতর স্থানগুলোতে স্পর্শ করেছে, চুম্বন করেছে। ট্রাম্প এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, ওই টেপ ফাঁস হয়ে যাওয়ার ঘটনা ‘নিশ্চিতভাবেই বেআইনি’। এনবিসি নেটওয়ার্ক ওই টেপ ফাঁস করে। ট্রাম্প তাই এনবিসি নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের চিন্তা ছেড়ে দেননি বলেও জানান।
এদিকে রিয়েলক্লিয়ারপলিটিকসের সর্বশেষ জনমত জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, ট্রাম্পের তুলনায় হিলারি ৬ পয়েন্টে এগিয়ে রয়েছেন। জরিপটিতে দেখা যায়, নারীদের মধ্যে হিলারির প্রতি সমর্থন অনেক বেশি। তবে এসব জনমত জরিপ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ট্রাম্প। বলেছেন, এসব জনমত জরিপের ফলাফলকে ইচ্ছাকৃতভাবে প্রণয়ন করছে গণমাধ্যমগুলো যাতে এর ফলাফলগুলো হিলারির পক্ষে সমর্থন বাড়াতে ভূমিকা রাখে। নির্বাচনে কারচুপির আশঙ্কাও জানিয়েছেন ট্রাম্প। তবে বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, মার্কিন নির্বাচনে কারচুপি বা জালিয়াতি করার ঘটনা অত্যন্ত বিরল। কারচুপির এমন অভিযোগ আনায় অনেক রিপাবলিকান নেতাও নিন্দা জানিয়েছেন ট্রাম্পের।