নোয়াখালী; দুই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীদের মধ্যে মারামারির জের ধরে নোয়াখালী আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ক্যাম্পাসে মেডিসিন ক্লাব এবং সন্ধানী ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার দুপুরের দিকে এ সিদ্ধান্ত নেয় কলেজ কর্তৃপক্ষ। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বেলা দুইটার মধ্যে দুটি আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগ করেন।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, মেডিকেল কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের নিজেদের ক্লাবে ভেড়ানো নিয়ে গত রোববার সকাল থেকে মেডিসিন ক্লাব ও সন্ধানী ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ নিয়ে রোববার রাত একটার দিকে উভয় পক্ষ ক্যাম্পাসে মারামারিতে লিপ্ত হয়। এতে কমপক্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। আহত শিক্ষার্থীদের মধ্যে মো. মজিদ (২০) ও সাহাব উদ্দিন (২০) নামের দুজনকে রাতেই নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, রোববার রাতের ওই ঘটনার পর বেগমগঞ্জ থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল সোমবার কলেজ ক্যাম্পাসে মেডিসিন ক্লাব ও সন্ধানী ক্লাবের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে। পরে একই বিষয় নিয়ে সোমবার রাতেও উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় লিপ্ত হয় এবং এ নিয়ে আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বেলা ১১টায় একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক ডেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কলেজ বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
কলেজের অধ্যক্ষ মলয় কান্তি চক্রবর্তী মানবজমিনকে বলেন, মেডিসিন ক্লাব ও সন্ধানী ক্লাবে নতুন শিক্ষার্থীদের ভেড়ানো নিয়ে দুই ক্লাবের সদস্যরা বিরোধে জড়িয়ে পড়েন। তাদের নানাভাবে বুঝিয়েও শান্ত করা যায়নি। উপরন্তু তারা মারামারিতে লিপ্ত হন। তাই পরিস্থিতির যাতে আর অবনতি না ঘটে, সে জন্য একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক ডেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কলেজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কলেজ খুলে দেওয়া হবে।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, মেডিকেল কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের নিজেদের ক্লাবে ভেড়ানো নিয়ে গত রোববার সকাল থেকে মেডিসিন ক্লাব ও সন্ধানী ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ নিয়ে রোববার রাত একটার দিকে উভয় পক্ষ ক্যাম্পাসে মারামারিতে লিপ্ত হয়। এতে কমপক্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। আহত শিক্ষার্থীদের মধ্যে মো. মজিদ (২০) ও সাহাব উদ্দিন (২০) নামের দুজনকে রাতেই নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, রোববার রাতের ওই ঘটনার পর বেগমগঞ্জ থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল সোমবার কলেজ ক্যাম্পাসে মেডিসিন ক্লাব ও সন্ধানী ক্লাবের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে। পরে একই বিষয় নিয়ে সোমবার রাতেও উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় লিপ্ত হয় এবং এ নিয়ে আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বেলা ১১টায় একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক ডেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কলেজ বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
কলেজের অধ্যক্ষ মলয় কান্তি চক্রবর্তী মানবজমিনকে বলেন, মেডিসিন ক্লাব ও সন্ধানী ক্লাবে নতুন শিক্ষার্থীদের ভেড়ানো নিয়ে দুই ক্লাবের সদস্যরা বিরোধে জড়িয়ে পড়েন। তাদের নানাভাবে বুঝিয়েও শান্ত করা যায়নি। উপরন্তু তারা মারামারিতে লিপ্ত হন। তাই পরিস্থিতির যাতে আর অবনতি না ঘটে, সে জন্য একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক ডেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কলেজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কলেজ খুলে দেওয়া হবে।