ঢাকা; দারিদ্র্যবিমোচনে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম। তিনি আশা করেন এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে অন্য দেশও সুফল পাবে। গতকাল রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্বে বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন কিম। আন্তর্জাতিক দারিদ্র্যবিমোচন দিবস উদ?যাপন উপলক্ষে যৌথ উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংক। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবার ‘বিশ্ব দারিদ্র্যবিমোচন দিবস’ বাংলাদেশেই পালন করলেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম।
বাংলাদেশের অর্জনকে চমৎকার হিসেবে বর্ণনা করে কিম বলেন, এই অভিজ্ঞতা অন্য দেশের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব হবে। দারিদ্র্যবিমোচনে বৈশ্বিক অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, মাত্র এক বছরের মধ্যে পৃথিবীতে ১০ কোটি মানুষকে অতি দরিদ্র্য থেকে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে। বিশ্বব্যাংক প্রধান বলেন, দারিদ্র্যবিমোচনের জন্য নতুন ধারণার প্রবর্তন যে খুবই জরুরি, তা বাংলাদেশ খুবই দ্রুত অনুধাবন করতে পেরেছে। কিম বলেন, জনগণের পেছনে বিনিয়োগ করা ঠিক ততটাই জরুরি, যতটা জরুরি অবকাঠামো ক্ষেত্রের বিনিয়োগ। অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্যেও সেই বিনিয়োগ বাংলাদেশে সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব?্য করেন তিনি।
কিম বলেন, গত ৩০ বছরে দারিদ্র্যবিমোচনে অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। আর এ পথে সব সময় বাংলাদেশের পাশে রয়েছে বিশ্বব্যাংক। আগামীতেও দারিদ্র্যবিমোচন ও শিক্ষার উন্নয়নে বাংলাদেশের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। জিম ইয়ং কিম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের চলমান কার্যক্রমেও ফান্ড দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহী বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশের অর্জনকে চমৎকার হিসেবে বর্ণনা করে কিম বলেন, এই অভিজ্ঞতা অন্য দেশের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব হবে। দারিদ্র্যবিমোচনে বৈশ্বিক অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, মাত্র এক বছরের মধ্যে পৃথিবীতে ১০ কোটি মানুষকে অতি দরিদ্র্য থেকে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে। বিশ্বব্যাংক প্রধান বলেন, দারিদ্র্যবিমোচনের জন্য নতুন ধারণার প্রবর্তন যে খুবই জরুরি, তা বাংলাদেশ খুবই দ্রুত অনুধাবন করতে পেরেছে। কিম বলেন, জনগণের পেছনে বিনিয়োগ করা ঠিক ততটাই জরুরি, যতটা জরুরি অবকাঠামো ক্ষেত্রের বিনিয়োগ। অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্যেও সেই বিনিয়োগ বাংলাদেশে সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব?্য করেন তিনি।
কিম বলেন, গত ৩০ বছরে দারিদ্র্যবিমোচনে অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। আর এ পথে সব সময় বাংলাদেশের পাশে রয়েছে বিশ্বব্যাংক। আগামীতেও দারিদ্র্যবিমোচন ও শিক্ষার উন্নয়নে বাংলাদেশের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। জিম ইয়ং কিম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের চলমান কার্যক্রমেও ফান্ড দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহী বিশ্বব্যাংক।