বিশ্বব্যাংক প্রতিবছর এ দিবস পালন করে থাকে। দারিদ্র্য বিমোচনে সাফল্য দেখিয়েছে এমন একটি দেশকে প্রতিবছর প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করে সেই দেশে দিবসটির মূল অনুষ্ঠান করে থাকে বিশ্বব্যাংক। দারিদ্র্য বিমোচনে সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে এবার বাংলাদেশকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
আজ শনিবার বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শক্তিশালী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পাদন, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে উদ্ভাবনী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন, বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও কার্যকর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিনিয়োগের মধ্য দিয়ে দুই দশকেরও কম সময়ে বাংলাদেশ প্রায় ২ কোটি মানুষকে দারিদ্র্যসীমা থেকে তুলে এনেছে। এ সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের এ অর্জনকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্যাপন করবেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট।
আজ শনিবার বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শক্তিশালী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পাদন, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে উদ্ভাবনী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন, বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও কার্যকর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিনিয়োগের মধ্য দিয়ে দুই দশকেরও কম সময়ে বাংলাদেশ প্রায় ২ কোটি মানুষকে দারিদ্র্যসীমা থেকে তুলে এনেছে। এ সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের এ অর্জনকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্যাপন করবেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট।
বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, কিম বলেছেন, ‘দারিদ্র্যসীমায় বসবাসকারী জনগণের সংখ্যা প্রায় অর্ধেকে নামিয়ে এনে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য সাফল্য দেখিয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেশটির প্রবর্তিত নতুন নতুন পদক্ষেপও সুপরিচিত, যা থেকে অনেক দেশ শিক্ষা নিতে পারে।’
জিম ইয়ং কিম বলেন, ‘আমি জানতে খুবই আগ্রহী যে শক্তিশালী শাসনব্যবস্থা ও বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নয়নের মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে বিশ্বব্যাংক গ্রুপ কীভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে পারে। অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়ানো, মানব উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে এখানে আরও কাজ করার আছে।’
জিম ইয়ং কিম বলেন, ‘আমি জানতে খুবই আগ্রহী যে শক্তিশালী শাসনব্যবস্থা ও বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নয়নের মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে বিশ্বব্যাংক গ্রুপ কীভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে পারে। অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়ানো, মানব উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে এখানে আরও কাজ করার আছে।’
সফরকালে জিম ইয়ং কিম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এবং সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। বৈঠকে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতি, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে বিশ্বব্যাংককে আরও অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানানো হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে। এ ছাড়া সফরের সময়ে তিনি বিশিষ্ট নাগরিকদের প্রতিনিধি ও বেসরকারি খাতের নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং বিশ্বব্যাংকের সহায়তাপুষ্ট কয়েকটি প্রকল্প ঘুরে দেখবেন।