এ ছাড়া ‘সি’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়েরা পাবে ১২ লাখ ও ‘ডি’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়েরা পাবেন ৫ লাখ করে।
বিদেশি খেলোয়াড়দেরও চারটি ক্যাটাগরি করা হয়েছে। ‘এ’ ক্যাটাগরিতে থাকা গেইল-আফ্রিদিরা পাবেন ৭০ হাজার ডলার বা প্রায় ৫৫ লাখ টাকা। ‘বি’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়ের পাবেন ৫০ হাজার ডলার বা প্রায় ৪০ লাখ টাকা। ‘সি’ ক্যাটাগরির বিদেশি খেলোয়াড়েরা পাবেন ৪০ হাজার ডলার বা প্রায় ৩২ লাখ টাকা। ‘ডি’ ক্যাটাগরির বিদেশিরা পাবেন ৩০ হাজার ডলার করে, বাংলাদেশি টাকায় যেটি সাড়ে ২৩ লাখ টাকা।
এখানে বলে রাখা ভালো, খেলোয়াড়েরা চাইলে দর-কষাকষি করে ফ্র্যাঞ্চাইজির কাছ থেকে বেশি দামও নিতে পারেন। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যসচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক আগেই বলেছিলেন, ‘সাকিব নিশ্চয়ই শুধু ৫৫ লাখ টাকায় যায়নি। তেমনি তামিমও নিশ্চয়ই চিটাগং ভাইকিংস থেকে ৫০ লাখের বেশি নিচ্ছে। এটা নির্ভর করছে খেলোয়াড় এবং ফ্র্যাঞ্চাইজির আলোচনার ওপর।’
তবে পাওনা পরিশোধের অতীত অভিজ্ঞতার কারণেই বিসিবি সতর্ক করে দিয়েছে, সব খেলোয়াড়ের ক্ষেত্রেই শুধু ভিত্তিমূল্যের দায়িত্ব নেবে বোর্ড। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর কাছ থেকে প্রতিশ্রুত বাড়তি টাকা আদায় করে দেওয়ার দায়িত্ব বিসিবি নেবে না।