ঢাকা; এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে ডনাল্ড ট্রাম্পের সম্পদ কমে গেছে ৮০ কোটি ডলার। বর্তমানে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৭০ কোটি ডলারে। ফোর্বস ম্যাগাজিনের বরাতে এ খবর দিয়েছে স্কাই নিউজ।
খবরে বলা হয়, আগেই হোটেল ব্যবস্থাপনা আর লাইসেন্সিং ব্যবসায় ধস নেমেছিল তার। তবে নিউ ইয়র্কের রিয়েল এস্টেট বাজার কিছুটা দুর্বল হয়ে যাওয়াটাও, তার স¤পদ কমার অন্যতম কারণ। ২০১৫ সালের তুলনায় তার মালিকানাধীন ট্রাম্প টাওয়ারের দাম পড়ে গেছে ১৫.৯ কোটি ডলার। ভবনটির নেট আয়ও ২০ শতাংশ কমেছে। ফোর্বস ম্যাগাজিনের মতে, ট্রাম্পের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল হোটেল, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে তার গলফ কোর্সসমূহ, ১২৯০ অ্যাভিনিউজ অব আমেরিকাস, নাইকটাউন ও মার-এ-লাগো।
ট্রাম্পের ব্যবসাবাণিজ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তিনি নিজের নির্বাচনী প্রচারাভিযানে দিয়েছেন ৭০ লাখ ডলার। এছাড়া ঋণ নিয়েছেন অতিরিক্ত ৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার। তার আয়কর রিটার্ন প্রকাশের দাবি ক্রমেই জোরদার হচ্ছে। এরই মধ্যে এ খবর প্রকাশ পেল। এ ব্যাপারে রিপাবলিকান এ প্রার্থীর দাবি, ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস (আইআরএস) তার প্রতিষ্ঠানের ওপর অডিট চালাচ্ছে, তাই তিনি আয়কর রিটার্ন প্রকাশ করেননি। তবে আইআরএস বলেছে, অডিট চললেও আয়কর প্রকাশে কোন বাধা নেই। সোমবার প্রথম প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কে তার প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটন দাবি করেন, ট্রাম্পের আয়কর রিটার্নে এমন কিছু আছে যা তিনি লুকোচ্ছেন। হিলারি আরও বলেন, ‘হয়তো তিনি আমেরিকান জনগণকে জানাতে চান না যে, তিনি কোন ফেডারেল আয়কর পরিশোধ করেননি।’ হিলারি আরও জানান, পূর্বের বিভিন্ন রেকর্ড সেটাই স্বাক্ষ্য দেয়। এ বক্তব্যের জবাবে ট্রা¤প জবাব দেন, ‘এর মানে হলো আমি স্মার্ট।’ তবে বিতর্কের পরে ট্রাম্পকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে, তিনি দাবি করেন তিনি এ ধরণের কোন কথা বলেননি! তার বক্তব্য, ‘আমি অবশ্যই ফেডারেল আয়কর পরিশোধ করি।’ হিলারির পক্ষে এক প্রচারাভিযানকালে ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ট্রাম্পের ওই মন্তব্য তাকে রাগান্বিত করেছে। তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প স্বীকার করেছেন যে তিনি আয়কর পরিশোধ করেননি, কারণ তিনি নাকি স্মার্ট।’ উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘এই কথাটি আপনার মা-বাবাকে বলুন, যারা আপনাকে এ পর্যায়ে আনতে কঠোর পরিশ্রম করছেন। তারা ঠিকই ট্যাক্স পরিশোধ করেন।’
ট্রাম্পের ব্যবসাবাণিজ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তিনি নিজের নির্বাচনী প্রচারাভিযানে দিয়েছেন ৭০ লাখ ডলার। এছাড়া ঋণ নিয়েছেন অতিরিক্ত ৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার। তার আয়কর রিটার্ন প্রকাশের দাবি ক্রমেই জোরদার হচ্ছে। এরই মধ্যে এ খবর প্রকাশ পেল। এ ব্যাপারে রিপাবলিকান এ প্রার্থীর দাবি, ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস (আইআরএস) তার প্রতিষ্ঠানের ওপর অডিট চালাচ্ছে, তাই তিনি আয়কর রিটার্ন প্রকাশ করেননি। তবে আইআরএস বলেছে, অডিট চললেও আয়কর প্রকাশে কোন বাধা নেই। সোমবার প্রথম প্রেসিডেন্সিয়াল বিতর্কে তার প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটন দাবি করেন, ট্রাম্পের আয়কর রিটার্নে এমন কিছু আছে যা তিনি লুকোচ্ছেন। হিলারি আরও বলেন, ‘হয়তো তিনি আমেরিকান জনগণকে জানাতে চান না যে, তিনি কোন ফেডারেল আয়কর পরিশোধ করেননি।’ হিলারি আরও জানান, পূর্বের বিভিন্ন রেকর্ড সেটাই স্বাক্ষ্য দেয়। এ বক্তব্যের জবাবে ট্রা¤প জবাব দেন, ‘এর মানে হলো আমি স্মার্ট।’ তবে বিতর্কের পরে ট্রাম্পকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে, তিনি দাবি করেন তিনি এ ধরণের কোন কথা বলেননি! তার বক্তব্য, ‘আমি অবশ্যই ফেডারেল আয়কর পরিশোধ করি।’ হিলারির পক্ষে এক প্রচারাভিযানকালে ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ট্রাম্পের ওই মন্তব্য তাকে রাগান্বিত করেছে। তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প স্বীকার করেছেন যে তিনি আয়কর পরিশোধ করেননি, কারণ তিনি নাকি স্মার্ট।’ উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘এই কথাটি আপনার মা-বাবাকে বলুন, যারা আপনাকে এ পর্যায়ে আনতে কঠোর পরিশ্রম করছেন। তারা ঠিকই ট্যাক্স পরিশোধ করেন।’