টঙ্গী; বিসিক শিল্প নগরী এলাকার ট্যাম্পাকো ফয়েলস কারখানা মালিকের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ট্যাম্পাকো দুর্ঘটনায় হতাহত শ্রমিকদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, কারখানা মালিক মকবুল হোসেনসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে হবে। তবে, শ্রমিকদের বেতন, ক্ষতিপূরণ ও কারখানা মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ ব্যাংক হিসাব থেকে তোলা যাবে। একই সঙ্গে কোন খাতে কি পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে তা জানিয়ে টাম্পাকো কর্তৃপক্ষকে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। এ সংক্রান্ত এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাসের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া ও তানিম হোসেন শাওন। টাম্পাকোর মালিকপক্ষে ছিলেন জেষ্ঠ আইনজীবী আব্দুল বাসেত মজুমদার। টাম্পাকো দুর্ঘটনার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশনা চেয়ে মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) ও আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এবং পরিবেশবাদী সংগঠন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি গত ১৯শে সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট আবেদন করে।
টাম্পাকোয় আরো ৩ মৃতদেহ: এদিকে টঙ্গীর টাম্পাকো ফয়েলস কারখানার ধ্বংস্তূপ থেকে আরো ৩ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে এ মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হলেও তাদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। কারখানায় বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এ নিয়ে ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো। টঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ তালুকদার সাংবাদিকদের জানান, উদ্ধার অভিযান চলাকালে আজ (গতকাল) দুপুরের দিকে আরো তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে, তাদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। গত ১০ই সেপ্টেম্বর টঙ্গীর টাম্পাকো ফয়েলস কারখানায় বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে যায়। এতে এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন অনেকে। নিহতদের মধ্যে ১০ জনের পরিচয় এখনো শনাক্ত করা যায়নি। পরিচয় শনাক্ত করতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন করেছেন নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনেরা। এ ঘটনায় এখনো ১১ জন নিখোঁজ রয়েছেন। টাম্পাকোতে বিস্ফোরণ ও হতাহতের ঘটনায় কারখানার মালিক মকবুল হোসেনের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
টাম্পাকোয় আরো ৩ মৃতদেহ: এদিকে টঙ্গীর টাম্পাকো ফয়েলস কারখানার ধ্বংস্তূপ থেকে আরো ৩ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে এ মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হলেও তাদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। কারখানায় বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এ নিয়ে ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো। টঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ তালুকদার সাংবাদিকদের জানান, উদ্ধার অভিযান চলাকালে আজ (গতকাল) দুপুরের দিকে আরো তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে, তাদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। গত ১০ই সেপ্টেম্বর টঙ্গীর টাম্পাকো ফয়েলস কারখানায় বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে যায়। এতে এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন অনেকে। নিহতদের মধ্যে ১০ জনের পরিচয় এখনো শনাক্ত করা যায়নি। পরিচয় শনাক্ত করতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন করেছেন নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনেরা। এ ঘটনায় এখনো ১১ জন নিখোঁজ রয়েছেন। টাম্পাকোতে বিস্ফোরণ ও হতাহতের ঘটনায় কারখানার মালিক মকবুল হোসেনের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।