সিলেট: মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সিলেট জেলা ইউনিটের উদ্যোগে প্রকাশিত একটি স্মারক নিয়ে সিলেটজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বইটি মোড়ক উন্মোচন করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
সিলেট থেকে প্রকাশিত ‘রণাঙ্গন-৭১’ নামক বিতর্কিত সে স্মারকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এবং সংসদ সদস্য মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েসের বাবাকে রাজাকার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সিলেট জেলা ইউনিট কমান্ডার সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েলের সম্পাদনায় প্রকাশিত স্মারকটিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের বাবা সিলেটের বিশিষ্ট গুণীজন অ্যাডভোকেট আবদুল হাফিজের নাম সিলেট জেলা শান্তি কমিটির সদস্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আর সংসদ সদস্য মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েসের বাবা বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান দেলওয়ার হোসেন পিরু মিয়াকে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
গত ২০শে আগস্ট সিলেটের নজরুল একাডেমিতে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত এ স্মারকটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত কাদির গামা, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক প্রমুখ।
গত ২০শে আগস্ট সিলেটের নজরুল একাডেমিতে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত এ স্মারকটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত কাদির গামা, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক প্রমুখ।
‘রণাঙ্গন-৭১’-এ প্রকাশিত তথ্যের প্রতিবাদ করে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা কমান্ডার আকরাম হোসেন বলেন, দেলোয়ার হোসেন পিরু মিয়া কখনোই শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন না। তিনি বলেন, পিরু মিয়া ১৯৬৫ সাল থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত মাইজগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।