ঢাকা: জিয়াউর রহমানের কবরে দেহ নেই দাবি করে তা প্রমাণের চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, ‘আমি চ্যালেঞ্জ করছি। ডিএনএ টেস্ট করান। যদি সেখানে জিয়ার দেহ থাকে, তাহলে নাকে খত দিয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইব।
’ বৃহস্পতিবার রাজধানীতে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। সংসদ ভবন এলাকা থেকে জিয়ার কবর সরানোর বিষয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়ে স্পিকারকে আগেও চিঠি দিয়েছি। আবারও লিখেছি। লুই আই কানের নকশা ভঙ্গ করে সেখানে জিয়ার কবর বসানো হয়েছে। ধানমন্ডির ডব্লিউভিএ মিলনায়তনে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এ সভার আয়োজন করে। মন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমানের নামে শহীদ জিয়া শিশুপার্কটি থাকবে না। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকেন্দ্র হবে। প্রধানমন্ত্রী অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন। অল্প সময়ের মধ্যে কর্মযজ্ঞ শুরু হবে।
যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানেরা এ দেশে প্রথম শ্রেণির নাগরিক হতে পারবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা হবে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। তারা কখনও রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা সাবেক বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, পান্না কায়সার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কমিটির নির্বাহী সভাপতি শাহরিয়ার কবির।
যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানেরা এ দেশে প্রথম শ্রেণির নাগরিক হতে পারবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা হবে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। তারা কখনও রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা সাবেক বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, পান্না কায়সার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কমিটির নির্বাহী সভাপতি শাহরিয়ার কবির।