বাংলাদেশের কাছে প্রত্যাশার বিষয়ে পরিষ্কার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির বাংলাদেশ সফরের সময়ে তিনি এ বিষয়ে পরিষ্কার কথা বলেছেন। বাংলাদেশের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের অগ্রগতি অব্যাহত রাখা। তারা জোরোলো করা। এখনকার চেয়ে তার আরও উন্নত অবস্থা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা, এ অগ্রগতি আরও গাঢ় হবে এবং তা বৃদ্ধি পাবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেছেন মুখপাত্র জন কিরবি। ৩০শে আগস্ট এ ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক তার কাছে বাংলাদেশ ইস্যুতে প্রশ্ন করেন। তিনি জানতে চান মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির বাংলাদেশ সফর নিয়ে। তিনি প্রশ্ন করেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই সহ অনেক ক্ষেত্রে এখনও মার্কিন সাহায্য প্রয়োজন বাংলাদেশের। এর প্রেক্ষিতে দু’দেশের মধ্যে কি বড় ধরনের কোন আলোচনা বা ঘোষণা এসেছে? এ প্রশ্নের জবাবে জন কিরবি বলেন, আমি আপনাকে বলবো, দ্বিপক্ষীয় ওই বৈঠক নিয়ে ডেপুটি মুখপাত্র মার্ক টোনারে বিবৃতি দিয়েছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এগুলোর প্রতিলিপি আপনাকে পড়ে দেখতে বলবো। তাতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফর সম্পর্কে বলা আছে। তবু আমি বলবো, তারা সন্ত্রাস বিরোধী লড়াই নিয়ে কথা বলেছেন। জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কথা বলেছেন। গণতন্ত্র ও মানবাধিকারে বাংলাদেশের অগ্রগতি নিয়ে কথা বলেছেন। আমাদের প্রত্যাশা সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তাতে ছিল বিস্তৃত বিষয়।