“তোর প্রয়োজনীয়তা”
————————–খায়রুননেসা রিমি
যখন আমার জীবনে তোর প্রয়োজন ছিল অনিবার্য
পৃথিবীর এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্তে
হাজার খুঁজেও পাইনি তোর টিকিটিরও সন্ধান।
অপ্রয়োজনে কেনো? তবে বার বার ঘুরে ফিরে আসিস্
একিই জায়গায় আমায় বিরক্ত করতে।
সবইতো শেষ হয়েছে,
কবিতারখাতা, ,জীবন,স্বপ্ন, প্রেম,ভালোবাসা।
সব এক এক করে ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে গেছে
তোর অনাদরে কিংবা অবহেলায়।
যা মুহূর্তের জন্যও পারিসনি তুই উপলব্ধি করতে।।
“ব্যস্ত জীবন”
———————————–খায়রুননেসা রিমি
কর্ম জীবন শুরু।
ব্যস্ততা এবার আমায় গিলে খাবে।
আমি আর ভাসতে পারবো না সুখ গঙ্গায়।
কাজের চাপে দলিত,মথিত হবে সকল স্বপ্ন।
ভীষণ মিস করবো তোমার সাথে
কাটানো অলস আনন্দ মুখর সময়গুলোকে।
শুভংকর, তুমিও কি ভুলে যাবে আমায়?
ব্যস্ততার পাহাড় দেয়াল হয়ে দাঁড়াবে।
চাইলেও সে পাহাড় ডিঙ্গানোর ক্ষমতা আমার কখনই হবেনা।
প্রাণ ভরে অক্সিজেন নেয়া আর হবে না।
অক্সিজেনের অভাবে দম বন্ধ হয়ে আসবে।
তোমার ভালোবাসার শীতল স্পর্শ
আমায় আর নাড়াতে পারবেনা।
ব্যস্ততা আমায় ছুঁড়ে ফেলবে যান্ত্রিকতার আস্তাকুঁড়ে।
শুভংকর, তুমি আমার বাতাস হবে?
যে বাতাস একতুঁড়িতে উড়িয়ে দিবে
সকল ব্যস্ততার ধুলো।
আমি আাবার সুখসাগরে সাঁতার দিবো।
শুভংকর তুমি আমায় শক্ত করে ধরো
যেনো ব্যস্তসাগরে আমি তলিয়ে না যাই।
আমি আাবার ভাসতে চাই সুখ গঙ্গায়।