গুলশানের হলি আর্টিজানে নৃশংস জঙ্গি হামলার ঘটনার মামলায় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সাবেক শিক্ষক হাসনাত রেজা করিমকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। এর আগে পুলিশ তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছিল। গতকাল তাকে ওই মামলায় আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ। এছাড়াও ওই ঘটনায় ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তারকৃত কানাডার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাহমিদ হাসিব খানকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। গতকাল বিকালে দু’জনকে ঢাকা মহানগর আদালতে হাজির করা হয়। ঢাকা মহানগর হাকিম ইমদাদুল হক গুলশান মামলায় গ্রেপ্তারকৃত হাসনাত করিমকে ৮ দিন এবং ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তারকৃত তাহমিদকে মহানগর হাকিম গোলাম নবী ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ১লা জুলাই রাতে গুলশান-২ এর হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে। দুই দফায় সেখান থেকে ৩২ জন জিম্মিকে উদ্ধার করে আইনশৃংখলা বাহিনী। ওই ৩২ জনকে ঢাকা মহানগর ডিবি পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। জিম্মি থেকে উদ্ধার হওয়া অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেয়া হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলের আশপাশের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা জব্দ করে। জব্দকৃত ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় হাসনাত ও তাহমিদের সঙ্গে জঙ্গিদের সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের সন্দেহের মধ্যে রাখেন। ৪ঠা আগস্ট ওই দুইজনকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, গুলশান হামলার পর পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে। পরে হাসনাত করীম ও তাহমিদকে ওই মামলায় ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তিনি আরও জানান, আমরা আগেও বলেছি, হামলার ঘটনায় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হলে পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার দেখাবে না। ৫৪ ধারায় তাদের দুইজনকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদের পর গভীরভাবে তদন্ত করে। যাচাই-বাছাই করে হাসনাতকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, তাহমিদকেও ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছিল। তাকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার।
গত ১লা জুলাই রাতে গুলশান-২ এর হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে। দুই দফায় সেখান থেকে ৩২ জন জিম্মিকে উদ্ধার করে আইনশৃংখলা বাহিনী। ওই ৩২ জনকে ঢাকা মহানগর ডিবি পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। জিম্মি থেকে উদ্ধার হওয়া অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেয়া হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলের আশপাশের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা জব্দ করে। জব্দকৃত ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় হাসনাত ও তাহমিদের সঙ্গে জঙ্গিদের সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের সন্দেহের মধ্যে রাখেন। ৪ঠা আগস্ট ওই দুইজনকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, গুলশান হামলার পর পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে। পরে হাসনাত করীম ও তাহমিদকে ওই মামলায় ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তিনি আরও জানান, আমরা আগেও বলেছি, হামলার ঘটনায় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হলে পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার দেখাবে না। ৫৪ ধারায় তাদের দুইজনকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদের পর গভীরভাবে তদন্ত করে। যাচাই-বাছাই করে হাসনাতকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, তাহমিদকেও ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছিল। তাকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার।