চট্টগ্রামে ফেঁসে গেলেন চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজিজ আহমেদ। গোলাগুলি ও সংঘর্ষের ঘটনায় এক আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল থানায়। সেই ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার না করে উল্টো থানায় বসে খোশগল্প করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় পুলিশ কমিশনার তাকে স্ট্যান্ড রিলিজ দিয়েছেন বলে দায়িত্বশীল একটি সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
গত ৭ই জুলাই গভীর রাতে আজিজ আহমেদকে বদলির আদেশ দেন চট্টগ্রাম পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার। তাৎক্ষণিক বদলি হিসেবে তাকে চকবাজার থানা থেকে সরিয়ে নগর পুলিশের বিশেষ শাখায় যোগ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে তার জায়গায় কর্ণফুলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুল হুদাকে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
নগর পুলিশের একটি সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে গত ৬ মাসে অন্তত ১০-১৫ বার সংঘর্ষ হয়েছে। তবে সর্বশেষ সংঘটিত ঘটনায় একাধিক নেতাকর্মীর হাতে ধারালো রামদা, অস্ত্র, পিস্তল দেখা গেছে। যা দেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় এই নিয়ে পুলিশ বিভাগে তোলপাড় শুরু হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনায় স্থানীয় চকবাজার এলাকার যুবলীগ নেতা নুর মোস্তফা টিনুর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
আসাদুজ্জামান নামের এক ছাত্রলীগ কর্মী। এই ঘটনার পর রোববার রাত সাড়ে ১০টায় টিনু ও মিজানুর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে দেখা যায় ওসি আজিজের সামনে বসে পাল্টা মামলার এজাহার তৈরিতে।
বিষয়টি জানাজানি হলে পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার আসামীকে গ্রেপ্তার না করে কেন মামলা করতে সহযোগিতা করা হলো এমন অভিযোগে ওসিকে সরিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এই বিষয়ে জানতে চাইলে নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ ও অভিযান) দেবদাস ভট্টাচার্য বলেন, এই নিয়ে আমি কিছু বলতে পারবো না। ওসি আজিজকে সরানোর সিদ্ধান্ত পুলিশ কমিশনার স্যার নিজের ক্ষমতাবলে নিয়েছেন। তাকে জিজ্ঞেস করাই ভালো।
এই বিষয়ে নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রনি বলেন, খবর পেয়ে আমরা পুলিশের ওপরের মহলকে জানিয়েছি। তারা সত্যতা পেয়েছেন। তাই ওসিকে সরানো হয়েছে।
আসাদুজ্জামান নামের এক ছাত্রলীগ কর্মী। এই ঘটনার পর রোববার রাত সাড়ে ১০টায় টিনু ও মিজানুর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে দেখা যায় ওসি আজিজের সামনে বসে পাল্টা মামলার এজাহার তৈরিতে।
বিষয়টি জানাজানি হলে পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার আসামীকে গ্রেপ্তার না করে কেন মামলা করতে সহযোগিতা করা হলো এমন অভিযোগে ওসিকে সরিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এই বিষয়ে জানতে চাইলে নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ ও অভিযান) দেবদাস ভট্টাচার্য বলেন, এই নিয়ে আমি কিছু বলতে পারবো না। ওসি আজিজকে সরানোর সিদ্ধান্ত পুলিশ কমিশনার স্যার নিজের ক্ষমতাবলে নিয়েছেন। তাকে জিজ্ঞেস করাই ভালো।
এই বিষয়ে নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রনি বলেন, খবর পেয়ে আমরা পুলিশের ওপরের মহলকে জানিয়েছি। তারা সত্যতা পেয়েছেন। তাই ওসিকে সরানো হয়েছে।