স্ত্রী হত্যার ঘটনায় আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তার দুই মাস পর আজ বুধবার কর্মস্থলে যান বলে জানা গেছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। বাবুল আক্তার নিজে এ নিয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি।
এর আগে গত ২১ জুলাই পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘সে (বাবুল) চাকরিতে বহাল আছে, কিন্তু অফিস করছে না। অফিসে আসে না, আমাদের সাথে যোগাযোগও করে না। সে কেন আসে না, সে কথা আমরা বলতে পারব না।’
বাবুল চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পুলিশ সদর দপ্তরে বদলি হয়ে আসার দুই দিন পর গত ৫ জুন সকালে বন্দরনগরীর ও আর নিজাম রোডে সন্ত্রাসীর গুলিতে নিহত হন বাবুলের স্ত্রী মাহমুদা খানম। এ মামলার শুরুতে জঙ্গিদের সন্দেহ করা হয়েছিল। কিন্তু পরে কয়েকজনকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ জানায়, এটা ছিল দুর্বৃত্তদের হামলা। মাহমুদা হত্যাকাণ্ডে সন্দেহভাজন দুজন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন বলেও পুলিশ নিশ্চিত করে।
গত ২৪ জুন মধ্যরাতে ঢাকার বনশ্রীতে শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবুলকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। প্রায় ১৪ ঘণ্টা গোয়েন্দা কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর তাঁকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। এরপর থেকে বাবুল আক্তার আর অফিস করছেন না।
এর আগে একাধিক সূত্র প্রথম আলোকে জানিয়েছিল, জিজ্ঞাসাবাদের সময় বাবুল পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। তবে তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে পুলিশ পর্যন্ত কোনো কিছু বলেনি। বাবুলের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন। স্ত্রীর হত্যাকাণ্ডের পর থেকে বাবুল দুই সন্তানকে নিয়ে ঢাকায় তাঁর শ্বশুরবাড়িতে ওঠেন। এখনো সেখানেই আছেন তিনি।
এর আগে গত ২১ জুলাই পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘সে (বাবুল) চাকরিতে বহাল আছে, কিন্তু অফিস করছে না। অফিসে আসে না, আমাদের সাথে যোগাযোগও করে না। সে কেন আসে না, সে কথা আমরা বলতে পারব না।’
বাবুল চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পুলিশ সদর দপ্তরে বদলি হয়ে আসার দুই দিন পর গত ৫ জুন সকালে বন্দরনগরীর ও আর নিজাম রোডে সন্ত্রাসীর গুলিতে নিহত হন বাবুলের স্ত্রী মাহমুদা খানম। এ মামলার শুরুতে জঙ্গিদের সন্দেহ করা হয়েছিল। কিন্তু পরে কয়েকজনকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ জানায়, এটা ছিল দুর্বৃত্তদের হামলা। মাহমুদা হত্যাকাণ্ডে সন্দেহভাজন দুজন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন বলেও পুলিশ নিশ্চিত করে।
গত ২৪ জুন মধ্যরাতে ঢাকার বনশ্রীতে শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবুলকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। প্রায় ১৪ ঘণ্টা গোয়েন্দা কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর তাঁকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। এরপর থেকে বাবুল আক্তার আর অফিস করছেন না।
এর আগে একাধিক সূত্র প্রথম আলোকে জানিয়েছিল, জিজ্ঞাসাবাদের সময় বাবুল পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। তবে তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে পুলিশ পর্যন্ত কোনো কিছু বলেনি। বাবুলের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন। স্ত্রীর হত্যাকাণ্ডের পর থেকে বাবুল দুই সন্তানকে নিয়ে ঢাকায় তাঁর শ্বশুরবাড়িতে ওঠেন। এখনো সেখানেই আছেন তিনি।