ইস্তাম্বুল থেকে ঢাকা। ঢাকা থেকে বাগদাদ। বাগদাদ থেকে সৌদি আরবে সাম্প্রতিক সহিংসতায় কড়া নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তাই সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করতে ও তাদের সফরের ওপর নজর রাখতে যুক্তরাষ্ট্র এখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ৫৫টি অংশীদারের সঙ্গে তথ্য বিনিময় চুক্তি (ইনফরমেশন শেয়ারিং এগ্রিমেন্ট) রয়েছে। এক্ষেত্রে বেশ কিছু দেশ বিদেশী সন্ত্রাসীদের প্রোফাইল শেয়ার করেছে ইন্টারপোলকে। শুধু গত দু’বছরে এমন দেশের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা প্রায় ৪০০ ভাগ। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত প্রেস বিফ্রিংয়ে এ কথা বলেছেন মুখপাত্র জন কিরবি। বাংলাদেশ ও বিশ্বের কয়েকটি দেশে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে গত ৫ই জুলাই তিনি ওই ব্রিফিং করেন। জন কিরবি বলেছেন, জানা আছে এমন ও সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের সম্পর্কে তথ্য বিনিময়কে আরও শক্তিশালী করার জন্য বিভিন্ন দেশের সরকারগুলোর মধ্যে এই অংশীদারিত্ব। এর অধীনে সন্ত্রাস বিরোধী আইন প্রয়োগ ও আইনকে শক্তিশালী করার বিষয় রয়েছে। ট্রাভেলার স্ক্রিনিং বৃদ্ধির কথা বলা আছে। সীমান্তের নিরাপত্তা শক্তিশালী করার কথা বলা আছে। এটাই হবে সত্যিকার বৈশ্বিক প্রচেষ্টা। এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৫টি দেশ বিদেশী সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। সফলতার সঙ্গে ১২টি দেশ বিদেশী সন্ত্রাসীর বিচার করেছে। ইরাক ও সিরিয়ায় যাতে বিদেশী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে বৃহত্তর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয় সে জন্য কমপক্ষে ৪৫টি দেশ আইন কার্যকর করেছে অথবা সংশোধন করেছে। জন কিরবি বলেন, আপনারা জানেন যে, এই জোটে এখন শক্তিশালী ৬৬টি জাতি রয়েছে।
ওই ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ অংশ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়Ñ দ্রুত কয়েকটি বিষয়। গত সপ্তাহান্তে বেশ কিছু সহিংস সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে, বিশেষ করে তুরস্ক, ইরাক ও বাংলাদেশে। আপনি কি বলতে পারেন অথবা বিবশ্বাস করেন যে, এসব হামলা সমন্বয়ের মাধ্যমে করা হয়েছে। জবাবে জন কিরবি বলেন, না, আমি শুরুতেই বলেছি আমরা এটা জানি না। এ সময় আরেকজন সাংবাদিক জানতে চান, শুরুতে আপনি বলেছেন, ৫৫টি আন্তর্জাতিক অংশীদারের সঙ্গে আপনাদের তথ্য বিনিময় চুক্তি আছে। এর মধ্যে এমন কেউ কি আছে, যারা কোন দেশ নয়। যেমন ইন্টারপোল বা এ রকম অন্য কিছু? এ প্রশ্নের জবাবে জন কিরবি বলেন, বেশির ভাগই বিভিন্ন দেশ। আরেকজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেন: এসব দেশের মধ্যে কি তুরস্ক, বাংলাদেশ এবং সৌদি আরব আছে? জন কিরবি জবাবে বলেন, দেশগুলোর নাম বলার মতো অবস্থানে আমি নেই।
কেন?
কিরবি বলেন, আমি বলতে চাই সারাবিশ্বের অনেক দেশের সঙ্গে, বিভিন্ন কারণে, প্রচুর চুক্তি রয়েছে। বিশেষ করে তা আভ্যন্তরীণভাবে স্পর্শকাতর। এগুলো জনসমক্ষে প্রকাশের মতো নয়। তাই আমি এ সম্পর্কে বলতে পারবো না।
ওই ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ অংশ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়Ñ দ্রুত কয়েকটি বিষয়। গত সপ্তাহান্তে বেশ কিছু সহিংস সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে, বিশেষ করে তুরস্ক, ইরাক ও বাংলাদেশে। আপনি কি বলতে পারেন অথবা বিবশ্বাস করেন যে, এসব হামলা সমন্বয়ের মাধ্যমে করা হয়েছে। জবাবে জন কিরবি বলেন, না, আমি শুরুতেই বলেছি আমরা এটা জানি না। এ সময় আরেকজন সাংবাদিক জানতে চান, শুরুতে আপনি বলেছেন, ৫৫টি আন্তর্জাতিক অংশীদারের সঙ্গে আপনাদের তথ্য বিনিময় চুক্তি আছে। এর মধ্যে এমন কেউ কি আছে, যারা কোন দেশ নয়। যেমন ইন্টারপোল বা এ রকম অন্য কিছু? এ প্রশ্নের জবাবে জন কিরবি বলেন, বেশির ভাগই বিভিন্ন দেশ। আরেকজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেন: এসব দেশের মধ্যে কি তুরস্ক, বাংলাদেশ এবং সৌদি আরব আছে? জন কিরবি জবাবে বলেন, দেশগুলোর নাম বলার মতো অবস্থানে আমি নেই।
কেন?
কিরবি বলেন, আমি বলতে চাই সারাবিশ্বের অনেক দেশের সঙ্গে, বিভিন্ন কারণে, প্রচুর চুক্তি রয়েছে। বিশেষ করে তা আভ্যন্তরীণভাবে স্পর্শকাতর। এগুলো জনসমক্ষে প্রকাশের মতো নয়। তাই আমি এ সম্পর্কে বলতে পারবো না।