মেট্রোরেল প্রকল্প ও বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) বাস ডিপো নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দুটি কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তিনি। ঢাকার যানজট নিরসন ও আধুনিক নগর যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে তোলাই এই দুটি প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, মেট্রোরেলের মোট ছয়টি রুট থাকবে। এর মধ্যে উত্তরা থেকে শাপলা চত্বরের (রুট-৬) কাজ আগে শেষ হবে। ২০১৯ সালের মধ্যে উত্তরা থেকে আগারগাঁও এবং ২০২০ সালে শাপলা চত্বর পর্যন্ত মেট্রোরেল নির্মাণকাজ শেষ হবে। প্রতি ঘণ্টায় মেট্রোরেল দুপাশে ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করবে। মন্ত্রণালয় মনে করে, রুট-৬–এর কাজ শেষ হলে ঢাকার যানজট কমবে, নগরবাসীর যাতায়াত সহজ হয়ে যাবে। এই কাজে ২২ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
বিআরটি প্রকল্প গাজীপুর থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে। গাজীপুর থেকে ঢাকার যোগাযোগব্যবস্থা সহজ করতে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এই কাজ করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় কয়েকটি উড়ালসড়ক ও বাসের জন্য আলাদা রুট করা হবে। ফলে গাজীপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত যাত্রীরা দ্রুত যাতায়াত করতে পারবেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, মেট্রোরেলের মোট ছয়টি রুট থাকবে। এর মধ্যে উত্তরা থেকে শাপলা চত্বরের (রুট-৬) কাজ আগে শেষ হবে। ২০১৯ সালের মধ্যে উত্তরা থেকে আগারগাঁও এবং ২০২০ সালে শাপলা চত্বর পর্যন্ত মেট্রোরেল নির্মাণকাজ শেষ হবে। প্রতি ঘণ্টায় মেট্রোরেল দুপাশে ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করবে। মন্ত্রণালয় মনে করে, রুট-৬–এর কাজ শেষ হলে ঢাকার যানজট কমবে, নগরবাসীর যাতায়াত সহজ হয়ে যাবে। এই কাজে ২২ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
বিআরটি প্রকল্প গাজীপুর থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে। গাজীপুর থেকে ঢাকার যোগাযোগব্যবস্থা সহজ করতে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এই কাজ করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় কয়েকটি উড়ালসড়ক ও বাসের জন্য আলাদা রুট করা হবে। ফলে গাজীপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত যাত্রীরা দ্রুত যাতায়াত করতে পারবেন।