রাজধানী থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারের ঘটনায় কালো একটি পাজেরো জিপ খুঁজছে পুলিশ। পুলিশের এক কনস্টেবলের দেয়া তথ্যমতে নম্বর প্লেটবিহীন ওই কালো পাজেরো জিপে করে এনেই সুটকেস ভর্তি অস্ত্রগুলো পানিতে ফেলা হয়। পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে তারা দিয়াবাড়ির ওই সড়কসহ আশেপাশের বিভিন্ন ভবন ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছেন। এতগুলো অস্ত্র কারা কেন মজুত করেছিলেন সে বিষয়ে নিশ্চিত কোন ধারণা করতে পারছেন না। তবে ধারণা করা হচ্ছে, হয় দেশের ভেতরে বড় ধরনের কোন নাশকতা করতে অস্ত্রগুলো মজুত করা হয়েছিলো অথবা পার্শ্ববর্তী দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদী কোন সংগঠন অস্ত্রগুলো নিজেদের কাছে নিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ধারাবাহিক অভিযানের কারণে অস্ত্রগুলো পানিতে ফেলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, খোদ রাজধানীর বুকে একসঙ্গে এত অস্ত্র উদ্ধার করাটা আইনশৃঙ্খলার প্রতি চরম হুমকিস্বরূপ। বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থাকেও ভাবিয়ে তুলেছে। গতকাল অস্ত্র উদ্ধারের ওই স্থানটি পরিদর্শন করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক একেএম শহীদুল হকসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
গত শনিবার তুরাগ থানাধীন উত্তরার ১৬ নম্বর সেক্টরের দিয়াবাড়ি বৌদ্ধমন্দিরের পাশের একটি খালে তল্লাশি চালায় পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা। তুরাগ থানার এক কনস্টেবলের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই তল্লাশি চালানো হয়। ওই কনস্টেবলের বরাত দিয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, সম্প্রতি দক্ষিণখান থানা থেকে বদলি হওয়া ওই কনস্টেবল স্ত্রী-সন্তানসহ মোটরসাইকেলযোগে দিয়াবাড়ি সড়কে যাচ্ছিলেন। ছেলে মূত্রত্যাগ করতে চাইলে তিনি মোটরসাইকেল থামিয়ে ছেলেকে ওই খালের কাছে নিয়ে যান। এসময় তিনি দেখেন নম্বরপ্লেটবিহীন একটি পাজেরো জিপ থেকে ট্রলিব্যাগ খালে ফেলছে কয়েক ব্যক্তি। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক তুরাগ থানার ওসি মাহবুব-এ খোদাকে জানালে তিনি ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তবে এর আগেই দুর্বৃত্তরা পাজেরো জিপটি নিয়ে পালিয়ে যায়।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, পুলিশের পক্ষ থেকে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়া হলে ফায়ার সার্ভিসের গাজীপুর ও ঢাকা স্টেশনের ৮ জন ডুবুরি ওই খালে তল্লাশি চালান। বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত তল্লাশি চালিয়ে ৮টি ট্রলিব্যাগ উদ্ধার করা হয়। এর ভেতর থেকে ৯৫টি বিদেশি ৭ দশমিক ৬২ (মি.মি) বোরের বিদেশি পিস্তল, একই বোরের দু’টি দেশি পিস্তল, ৪৬২টি বিভিন্ন অস্ত্রের ম্যাগাজিন, ৮৪০ রাউন্ড ৯ এমএম পিস্তলের গুলি, ১০টি বেয়নেট, গুলি তৈরির ১০৪টি ছাচবোর্ড, ১৯ অস্ত্রের বাঁট পরিষ্কার করার যন্ত্র উদ্ধার করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, কালো রঙের যে পাজেরো গাড়িটি দিয়ে অস্ত্র এনে ফেলা হয়েছে সেই গাড়িটি সম্পর্কে অনুসন্ধান চলছে। ওই গাড়িটির সন্ধান পেলে অস্ত্রের উৎস ও কারা এগুলোর ব্যবহারকারী তাদের সম্পর্কে জানা যাবে।
পুলিশ সূত্র জানায়, আগ্নেয়াস্ত্রগুলো সাধারণত ৭ দশমিক ৬২ ক্যালিবারের। এই বোরের অস্ত্র প্রথম তৈরি করেছিলো রাশিয়া। পরে চীনসহ অন্যান্য দেশও এসব অস্ত্র তৈরি করে আসছে। এগুলো টিটি পিস্তলও বলে। বাংলাদেশ, পাকিস্তানসহ অনেক দেশের সামরিক বাহিনী ও পুলিশ এসব অস্ত্র ব্যবহার করে। এছাড়া দেশীয় সন্ত্রাসী গোষ্ঠীরাও এসব অস্ত্র হরহামেশাই ব্যবহার করে। অস্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, এসব অস্ত্রের গায়ের সিরিয়াল নম্বর এবং অন্যান্য জিনিসপত্র পরীক্ষার পর বোঝা যাবে এগুলো কোথায় তৈরি হয়েছে। দেশীয় সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে উদ্ধার করা এসব অস্ত্রের মিল রয়েছে কিনা তাও পরীক্ষার পর জানা যাবে। ওই কর্মকর্তা বলেন, বিস্তারিত পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এসবের ট্রেডার সম্পর্কেও একটি ধারণা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, দুর্বৃত্তরা দুটি কারণে ওই খালে অস্ত্রগুলো রেখেছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর একটি হলো সাম্প্রতিক সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানের কারণে অস্ত্রগুলো ওই খালে ফেলেছে। অথবা ওই খালে অস্ত্রগুলো মজুত করছিলো। সুবিধাজনক কোন এক সময়ে দুর্বৃত্তরা এসব জায়গা মতো নিয়ে চলে যেতো। পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানান, অস্ত্র পানিতে বছরের পর বছর ফেলে রাখা যায়। এতে অস্ত্রের কোন ক্ষতি হয় না। আর এসব অস্ত্র ব্যাগের ভেতরে প্লাস্টিকের বিশেষ কভারে ঢাকা অবস্থায় ছিলো। বছর পার হয়ে গেলেও এগুলোর কার্যকরী ক্ষমতা একটুও কমতো না।
এদিকে সংশ্লিষ্ট অপর একটি সূত্র জানায়, উদ্ধার করা অস্ত্রগুলির সঙ্গে ২০০৪ সালে উদ্ধার করা দশ টাক অস্ত্রের সঙ্গে কিছুটা মিল রয়েছে। তবে এগুলো আগের মতো একই উদ্দেশ্যে আনা কিনা সে বিষয়ে কোনও তথ্য নেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে। তবে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ছাড়া দেশীয় কোনও সন্ত্রাসী বা জঙ্গি গ্রুপের পক্ষে এত অস্ত্র একসঙ্গে মজুদ করা সম্ভব নয় বলে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা মন্তব্য করেছেন। তাদের ভাষ্য, দেশীয় সন্ত্রাসী বা জঙ্গি গোষ্ঠী হলে এতদিনে অস্ত্রগুলি হাতে হাতে পৌছে যেতো। তারা ধারণা করছেন, এসব অস্ত্র তুরাগ এলাকা থেকে অন্য কোথাও পাচার করা হতো। কালো পাজেরো দিয়ে অস্ত্র বহন করার কথা উল্লেখ করে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, অস্ত্র মজুদের নেপথ্যে শক্তিশালী একটি চক্র রয়েছে। অস্ত্রের হোতারা নিজেরা পাজেরো জিপে ঘুরে বেড়ায় মানে তারা বড় চক্র। ওই পাজেরো জিপটি খুঁজে পাওয়া গেলে এর নেপথ্য গডফাদারদের সনাক্ত করা সহজ হতো।
তুরাগ থানা পুলিশ সূত্র জানায়, অস্ত্রগুলি জব্দতালিকা করা হচ্ছে। এই জব্দ তালিকা সম্পন্ন করার পর এসব আদালতে জমা দেয়া হবে। নমুনা রেখে বাকি অস্ত্রগুলি সাধারণ আদালতের নির্দেশে গাজিপুরের সরকারি অস্ত্র কারাখানায় জমা দেয়া হবে।
আরও ৩২টি ম্যাগজিন উদ্ধার: দিয়াবাড়ির ওই খাল থেকে গতকাল দ্বিতীয় দফা তল্লাসীতে আরো ৩২টি ম্যাগজিন উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোরবার সকাল ১১টার দিকে এসব ম্যাগাজিন উদ্ধঅর করা হয়। ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার মাহমুদুল হক জানান, শনিবারের অভিযানের পর রোববার সকালেও ওই খালে ডুবরি দল তল্লাসী চালায়। এসময় সেখানে ৩২টি ম্যাগজিন ভর্তি একটি কার্টন পাওয়া যায়। ওই কার্টনের ভেতরেই ম্যাগাজিনগুলি রাখা ছিলো।
গত শনিবার তুরাগ থানাধীন উত্তরার ১৬ নম্বর সেক্টরের দিয়াবাড়ি বৌদ্ধমন্দিরের পাশের একটি খালে তল্লাশি চালায় পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা। তুরাগ থানার এক কনস্টেবলের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই তল্লাশি চালানো হয়। ওই কনস্টেবলের বরাত দিয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, সম্প্রতি দক্ষিণখান থানা থেকে বদলি হওয়া ওই কনস্টেবল স্ত্রী-সন্তানসহ মোটরসাইকেলযোগে দিয়াবাড়ি সড়কে যাচ্ছিলেন। ছেলে মূত্রত্যাগ করতে চাইলে তিনি মোটরসাইকেল থামিয়ে ছেলেকে ওই খালের কাছে নিয়ে যান। এসময় তিনি দেখেন নম্বরপ্লেটবিহীন একটি পাজেরো জিপ থেকে ট্রলিব্যাগ খালে ফেলছে কয়েক ব্যক্তি। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক তুরাগ থানার ওসি মাহবুব-এ খোদাকে জানালে তিনি ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তবে এর আগেই দুর্বৃত্তরা পাজেরো জিপটি নিয়ে পালিয়ে যায়।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, পুলিশের পক্ষ থেকে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়া হলে ফায়ার সার্ভিসের গাজীপুর ও ঢাকা স্টেশনের ৮ জন ডুবুরি ওই খালে তল্লাশি চালান। বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত তল্লাশি চালিয়ে ৮টি ট্রলিব্যাগ উদ্ধার করা হয়। এর ভেতর থেকে ৯৫টি বিদেশি ৭ দশমিক ৬২ (মি.মি) বোরের বিদেশি পিস্তল, একই বোরের দু’টি দেশি পিস্তল, ৪৬২টি বিভিন্ন অস্ত্রের ম্যাগাজিন, ৮৪০ রাউন্ড ৯ এমএম পিস্তলের গুলি, ১০টি বেয়নেট, গুলি তৈরির ১০৪টি ছাচবোর্ড, ১৯ অস্ত্রের বাঁট পরিষ্কার করার যন্ত্র উদ্ধার করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, কালো রঙের যে পাজেরো গাড়িটি দিয়ে অস্ত্র এনে ফেলা হয়েছে সেই গাড়িটি সম্পর্কে অনুসন্ধান চলছে। ওই গাড়িটির সন্ধান পেলে অস্ত্রের উৎস ও কারা এগুলোর ব্যবহারকারী তাদের সম্পর্কে জানা যাবে।
পুলিশ সূত্র জানায়, আগ্নেয়াস্ত্রগুলো সাধারণত ৭ দশমিক ৬২ ক্যালিবারের। এই বোরের অস্ত্র প্রথম তৈরি করেছিলো রাশিয়া। পরে চীনসহ অন্যান্য দেশও এসব অস্ত্র তৈরি করে আসছে। এগুলো টিটি পিস্তলও বলে। বাংলাদেশ, পাকিস্তানসহ অনেক দেশের সামরিক বাহিনী ও পুলিশ এসব অস্ত্র ব্যবহার করে। এছাড়া দেশীয় সন্ত্রাসী গোষ্ঠীরাও এসব অস্ত্র হরহামেশাই ব্যবহার করে। অস্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, এসব অস্ত্রের গায়ের সিরিয়াল নম্বর এবং অন্যান্য জিনিসপত্র পরীক্ষার পর বোঝা যাবে এগুলো কোথায় তৈরি হয়েছে। দেশীয় সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে উদ্ধার করা এসব অস্ত্রের মিল রয়েছে কিনা তাও পরীক্ষার পর জানা যাবে। ওই কর্মকর্তা বলেন, বিস্তারিত পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এসবের ট্রেডার সম্পর্কেও একটি ধারণা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, দুর্বৃত্তরা দুটি কারণে ওই খালে অস্ত্রগুলো রেখেছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর একটি হলো সাম্প্রতিক সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানের কারণে অস্ত্রগুলো ওই খালে ফেলেছে। অথবা ওই খালে অস্ত্রগুলো মজুত করছিলো। সুবিধাজনক কোন এক সময়ে দুর্বৃত্তরা এসব জায়গা মতো নিয়ে চলে যেতো। পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানান, অস্ত্র পানিতে বছরের পর বছর ফেলে রাখা যায়। এতে অস্ত্রের কোন ক্ষতি হয় না। আর এসব অস্ত্র ব্যাগের ভেতরে প্লাস্টিকের বিশেষ কভারে ঢাকা অবস্থায় ছিলো। বছর পার হয়ে গেলেও এগুলোর কার্যকরী ক্ষমতা একটুও কমতো না।
এদিকে সংশ্লিষ্ট অপর একটি সূত্র জানায়, উদ্ধার করা অস্ত্রগুলির সঙ্গে ২০০৪ সালে উদ্ধার করা দশ টাক অস্ত্রের সঙ্গে কিছুটা মিল রয়েছে। তবে এগুলো আগের মতো একই উদ্দেশ্যে আনা কিনা সে বিষয়ে কোনও তথ্য নেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে। তবে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ছাড়া দেশীয় কোনও সন্ত্রাসী বা জঙ্গি গ্রুপের পক্ষে এত অস্ত্র একসঙ্গে মজুদ করা সম্ভব নয় বলে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা মন্তব্য করেছেন। তাদের ভাষ্য, দেশীয় সন্ত্রাসী বা জঙ্গি গোষ্ঠী হলে এতদিনে অস্ত্রগুলি হাতে হাতে পৌছে যেতো। তারা ধারণা করছেন, এসব অস্ত্র তুরাগ এলাকা থেকে অন্য কোথাও পাচার করা হতো। কালো পাজেরো দিয়ে অস্ত্র বহন করার কথা উল্লেখ করে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, অস্ত্র মজুদের নেপথ্যে শক্তিশালী একটি চক্র রয়েছে। অস্ত্রের হোতারা নিজেরা পাজেরো জিপে ঘুরে বেড়ায় মানে তারা বড় চক্র। ওই পাজেরো জিপটি খুঁজে পাওয়া গেলে এর নেপথ্য গডফাদারদের সনাক্ত করা সহজ হতো।
তুরাগ থানা পুলিশ সূত্র জানায়, অস্ত্রগুলি জব্দতালিকা করা হচ্ছে। এই জব্দ তালিকা সম্পন্ন করার পর এসব আদালতে জমা দেয়া হবে। নমুনা রেখে বাকি অস্ত্রগুলি সাধারণ আদালতের নির্দেশে গাজিপুরের সরকারি অস্ত্র কারাখানায় জমা দেয়া হবে।
আরও ৩২টি ম্যাগজিন উদ্ধার: দিয়াবাড়ির ওই খাল থেকে গতকাল দ্বিতীয় দফা তল্লাসীতে আরো ৩২টি ম্যাগজিন উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোরবার সকাল ১১টার দিকে এসব ম্যাগাজিন উদ্ধঅর করা হয়। ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার মাহমুদুল হক জানান, শনিবারের অভিযানের পর রোববার সকালেও ওই খালে ডুবরি দল তল্লাসী চালায়। এসময় সেখানে ৩২টি ম্যাগজিন ভর্তি একটি কার্টন পাওয়া যায়। ওই কার্টনের ভেতরেই ম্যাগাজিনগুলি রাখা ছিলো।