চট্টগ্রাম : পঞ্চম দফা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চট্টগ্রামের চার উপজেলার ৪৭ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৩৭টিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী ৪ ইউনিয়নে ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী ৩ টিতে জয়ী হয়েছেন।
এছাড়াবোয়ালখালীর চরণদ্বীপ, পটিয়ার কচুয়ায়, জঙ্গলখাইন ও চরপাথারঘাটা পূর্ণাঙ্গ ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি।
রাঙ্গুনিয়া :
উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের সবকটিতেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে ৪টিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইউনিয়ন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম মজুমদার বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
২ নম্বর হোছনাবাদ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মির্জা সেকান্দর হোসেন ৫ হাজার ৫ শত ৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো. সেকান্দর আলী পেয়েছেন ১ হাজার ৫শত ১৯ ভোট।
৫ নম্বর পারুয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহেদুর রহমান তালুকদার ৬ হাজার ১২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ইব্রাহীম পেয়েছেন ১ হাজার ৫৯০ ভোট।
৬ নম্বর পোমরা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চৌধুরী কুতুব উদ্দিন হারুনী ৭ হাজার ৪৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আজিজুর রহমান পেয়েছেন ৩ হাজার ৬৯৭ ভোট।
৭ নম্বর বেতাগী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুর কুতুবুল আলম ৮ হাজার ৭৬৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কাজী নাজিম উদ্দিন পেয়েছেন ১ হাজার ১৬৩ ভোট।
৮ নম্বর সরফভাটা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী ১০ হাজার এক শত ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুল ইসলাম সরফি পেয়েছেন ২ হাজার ২৯৭ ভোট।
১৩ নম্বর ইসলামপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইকবাল হোসেন চৌধুরী মিল্টন ৬ হাজার ৫ শত ৬৭ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুদ্দৌল্লাহ দুলাল পেয়েছেন ৪৭ ভোট।
১৪ নম্বর দক্ষিণ রাজানগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আহমদ ছৈয়দ তালুকদার ৭ হাজার ২৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এনামুল হক মিয়া পেয়েছেন ১ হাজার ৬৫৪ ভোট।
১৫ নম্বর লালানগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মীর তৌহিদুল ইসলাম কাঞ্চন পেয়েছেন ৬ হাজার ৯১৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৩৭৪ ভোট।
বোয়ালখালী :
উপজেলার ৭ টি ইউনিয়নের ৫টিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। ১টিতে জয়ী হয়েছেন বিএনপি প্রার্থী। চরণদ্বীপ ইউনিয়নের ১টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত হওয়ার কারণে ফলাফল স্থগিত রাখা হয়েছে বলে জানান রিটার্নিং কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন। তবে ৮টি কেন্দ্রের ফলাফলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এগিয়ে আছেন বলে জানা গেছে। শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইউনিয়ন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইলিয়াছ কামাল রিসাত বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
এর মধ্যে শাকপুরা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল মান্নান মোনাফ নৌকা প্রতীকে ৭ হাজার ২২১ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শওকত আলী ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৩৮।
সারোয়াতলী ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী বেলাল হোসেন নৌকা প্রতীকে ৭ হাজার ৮৭১ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নুর মোহাম্মদ ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৭২৫।
পোপাদিয়া ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী এস.এম জসিম নৌকা প্রতীকে ৭ হাজার ৮০০ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী জাবেদ মেহিদী হাসান ধানের শীষ প্রতীকে সুজন পেয়েছেন ১ হাজার ৮৫৪ ও ইসলামী ফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী এস.এম মোদ্দাচ্ছের মোমবাতি প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৪৪৪।
শ্রীপুর খরণদ্বীপ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. মোকারম নৌকা প্রতীকে ৮ হাজার ৮৭৪ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো. ইকবাল ধানের শীষ প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ১ হাজার ৪০২।
আমুচিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজল দে নৌকা প্রতীকে ৩ হাজার ১২৬ ভোট জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অজিত বিশ্বাস আনারস প্রতীকে ২ হাজার ৪২২ ভোট পেয়েছেন।
আহলা করলডেঙ্গা ইউনিয়নে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হামিদুল হক মান্নান ধানের শীষ প্রতীকে ৪ হাজার ২৪১ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩ হাজার ৮১৫।
চরণদ্বীপ ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী শামসুল আলম নৌকা প্রতীকে ৩ হাজার ৬৭৬ ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মজিবুত উল্লাহ মজু ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ২৩২। তবে ওই ইউনিয়নের ১ কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। ওই কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ৭৫।
চন্দনাইশ :
উপজেলার ৭ ইউনিয়নের সবকটিতেই আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। কাঞ্চনাবাদে মো. মজিবুর রহমান আওয়ামী লীগ প্রার্থী ৯ হাজার ৫শ ৬২ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত মো. সাইফুল করিম পেয়েছেন ৫ হাজার ১১৪ ভোট।
বরকলে বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাবিবুর রহমান ৪ হাজার ৩১ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শওকত হোসেন ফিরোজ (আনারস) পেয়েছেন ১৭শ ১ ভোট।
বরমায় বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ প্রার্থী নুরুল ইসলাম ৫ হাজার ৩৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আ.লীগের বিদ্রোর্হী প্রার্থী জাবেদ মো. গাউস মিল্টন (আনারস) পেয়েছেন ৩ হাজার ৭শ ২০ ভোট।
বৈলতলীতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আনোয়ার মোস্তফা চৌধুরী দুলাল ৬ হাজার ৯৭৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপি সমর্থিত ছাতা প্রতীকের প্রার্থী মো. মাহবুবুল আলম পেয়েছেন ৩ হাজার ২৪৭ ভোট।
হাশিমপুরে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী প্রাক্তন চেয়ারম্যান আলমগীরুল ইসলাম চৌধুরী ৭ হাজার ৮৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্বাস উদ্দীন (আনারস) পেয়েছেন ১ হাজার ৬০৪ ভোট।
ধোপাছড়িতে আ.লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোরশেদুল আলম ৩ হাজার ৪৭৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপি সমর্থিত ছাতা প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ চৌধুরী ১ হাজার ১১১ ভোট পেয়েছেন।
২ নম্বর জোয়ারা ইউনিয়নে আ.লীগ সমর্থিত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আমিন আহমদ চৌধুরী রোকন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
পটিয়া :
উপজেলার ২১ ইউপির ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। তিনটি ইউপির পূর্ণাঙ্গ ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি। জুলধা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রফিক আহমদ (আনারস) ৪৫৩৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নুরুল হক (নৌকা) পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৩৮ ভোট।
চরলক্ষ্যা ইউনিয়নে মোহাম্মদ আলী (নৌকা) ৯ হাজার ৩২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইব্রাহিম (ধান) পেয়েছেন ৫৮৯১ ভোট।
চরপাথরঘাটা হাজী ছাবের আহমদ (নৌকা) ৫২৭১ ভোট, মাঈনুদ্দিন (ধানের শীষ) ৪৭৩১, দুই কেন্দ্র স্থগিত হওয়ায় ফলাফল ঘোষণা করা হয় নি।
শিকলবাহায় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম (আনারস) ১২ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল কালাম বকুল (নৌকা) ৬ হাজার ৮৫০ ভোট পেয়েছেন।
বড়উঠান ইউনিয়নে দিদারুল আলম (নৌকা) ৮ হাজার ৪৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল মান্নান (আনারস) ৫ হাজার ৩৬২ ভোট।
জিরি ইউনিয়নে আবুল কালাম ভোলা (নৌকা) ১১ হাজার ১৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল হোসেন বাবুল (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৬ হাজার ৪০০ ভোট।
কুসুমপুরা ইউনিয়নে ইব্রাহিম বাচ্চু (নৌকা) ১১ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল করিম নেছার (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৩ হাজার ৫১ ভোট।
আশিয়া ইউনিয়নে মোহাম্মদ হাশেম (নৌকা) ৪ হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোজাম্মেল হক (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২ হাজার ৫২০ ভোট।
কাশিয়াইশ ইউনিয়নে আবুল কাশেম (আনারস) ৩ হাজার ৬৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামালুস সাত্তার (নৌকা) পেয়েছেন ২ হাজার ৪২০ ভোট।
বড়লিয়া ইউনিয়নে শাহিনুর ইসলাম শানু (নৌকা) ৪ হাজার ৮৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কায়সার আলম রনি (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২ হাজার ৭১১ ভোট।
জঙ্গলখাইন গাজী ইদ্রিস (নৌকা) ২ হাজার ৯০৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৌহিদুল আলম (আনারস) ১ হাজার ৯৫ ভোট। ওই ইউনিয়নে একটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত হওয়ায় ফলাফলে কাউকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় নি।
হাবিলাসদ্বীপে শফিকুল ইসলাম (ধানের শীষ) ৬ হাজার ৫২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফৌজুল কবির কুমার (নৌকা) পেয়েছেন ২ হাজার ৮২৪ ভোট।
ভাটিখাইনে বখতিয়ার উদ্দিন (নৌকা) ৩ হাজার ২২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রিজুয়ানুর হক আলমদার (ধানের শীষ) পেয়েছেন ১ হাজার ১১৭ ভোট।
কোলাগাঁও আহমদ নুর (নৌকা) ৭ হাজার ৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সামশুল আলম (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৪ হাজার ১৩৯ ভোট।
খরনা মাহাবুবুর রহমান (নৌকা) ৩ হাজার ৯৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মফজল আহমদ (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২ হাজার ৯৭৮ ভোট।
ধলঘাট রনধীর ঘোষ টুটুল (নৌকা) ৩ হাজার ৫৪৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেকান্দর (ঘোড়া) পেয়েছেন ২ হাজার ৯৩৭ ভোট।
কেলিশহর সরোজ কান্তি সেন নান্টু (নৌকা) ৬ হাজার ৮৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জসীম উদ্দিন মাস্টার (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৯৫ ভোট।
হাইদগাঁও ইউনুছ মিয়া (ধানের শীষ) ৩ হাজার ৬৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মহিউদ্দিন (নৌকা) পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১২ ভোট।
কচুয়াই ইনজামুল হক জসীম (নৌকা) ৬ হাজার ৫৬৪ ভোট, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খলিলুর রহমান বাবু (ধানের শীষ) ৩ হাজার ৭৯৩। তবে একটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত থাকায় ওই কেন্দ্রের ফলাফলে কাউকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় নি।
ছনহরা ইউনিয়নে আবদুল রশিদ দৌলতি (ধানের শীষ) ৪ হাজার ৫৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল উদ্দিন (নৌকা) পেয়েছেন ৩ হাজার ৫০৭ ভোট।