দিল্লি থেকে ২০১০ সালে নিখোঁজ সোনু এখন যশোরে। তাকে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য তৎপরতা চালাচ্ছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরই মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের নির্দেশনায় ১২ বছর বয়সী সোনুর সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা পিটিআই। এতে বলা হয়, সোনুকে ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী টুইট করেছেন। তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশে আমাদের জয়েন্ট সেক্রেটারি সুপ্রিয়া রঙ্গনাথান এরই মধ্যে মেহবুব ও মুমতাজের সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন। এ দম্পতি দাবি করছেন, সোনু বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। ঢাকায় আমাদের হাই কমিশনের কর্মকর্তারা যশোর সফর করবেন। সেখানে পুলেরহাট এলাকায় শিশুদের একটি আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে সোনু। যে দম্পতি তাকে তাদের সন্তান বলে দাবি করছেন তাদের সঙ্গে সোনুর ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে মিলিয়ে দেখা হবে। যদি ডিএনএ পরীক্ষায় পজেটিভ রিপোর্ট আসে তাহলে বিলম্ব না করে আমরা সোনুকে ভারতে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা নেব। অন্যদিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বিকাশ স্বরূপ টুইটে বলেছেন, সোনুর সঙ্গে সাক্ষাত করতে যশোর যাচ্ছেন আমাদের ঢাকাস্থ হাই কমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি।
এর আগে সুষমা স্বরাজ বলেন, এ ইস্যুটি যত দ্রুত সম্ভব সমাধান করবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সোনুর বিষয়ে তার দৃষ্টি আকৃষ্ট হওয়ার পর তিনি টুইটে লিখেছেন, এ ইস্যুতি আমার নজরে আনার জন্য ধন্যবাদ। আমরা এরই মধ্যে পদক্ষেপ নিয়েছি। এ বিষয়টি সহসাই সমাধান করা হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে দিল্লি থেকে অকস্মাৎ নিখোঁজ হয় সোনু। সম্প্রতি যশোরের একজন ব্যক্তি তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাদেরকে শিশুটির অবস্থান সম্পর্কে বিস্তারিত জানান। বলেন, সোনু যশোরে একটি শিশু আশ্রয় কেন্দ্রে আছে।
এর আগে সুষমা স্বরাজ বলেন, এ ইস্যুটি যত দ্রুত সম্ভব সমাধান করবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সোনুর বিষয়ে তার দৃষ্টি আকৃষ্ট হওয়ার পর তিনি টুইটে লিখেছেন, এ ইস্যুতি আমার নজরে আনার জন্য ধন্যবাদ। আমরা এরই মধ্যে পদক্ষেপ নিয়েছি। এ বিষয়টি সহসাই সমাধান করা হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে দিল্লি থেকে অকস্মাৎ নিখোঁজ হয় সোনু। সম্প্রতি যশোরের একজন ব্যক্তি তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাদেরকে শিশুটির অবস্থান সম্পর্কে বিস্তারিত জানান। বলেন, সোনু যশোরে একটি শিশু আশ্রয় কেন্দ্রে আছে।