চতুর্থ ধাপে ৭০৩ ইউপি নির্বাচনে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ৬৫৭ টির ফলাফল পাওয়া গেছে। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ৪২৭ ইউপিতে। বিএনপি প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ৬৭ ইউপিতে। জাপা, বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ১৬৩ ইউনিয়ন পরিষদে। সিলেটের বিশ্বনাথ সদর ইউপিতে ছয়ফুল হক (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী), দৌলতপুরে আমির আলী (আওয়ামী লীগ), অলংকারী ইউপিতে নাজমুল ইসলাম রুহেল (বিএনপি বিদ্রোহী), রামপাশায় এডভোকেট আলমগীর হোসেন (আওয়ামী লীগ), খাজাঞ্চি ইউপিতে গিয়াস উদ্দিন (বিএনপি), লামাকাজি ইউনিয়নে কবির হোসেন ধলা মিয়া (বিএনপি)। দক্ষিন সুরমা উপজেলায় বরইকান্দি ইউনিয়নে আলহাজ্ব হাবিব হোসেন (বিএনপি), কুছাই ইউনিয়নে আবুল কালাম (বিএনপি), দাউদপুর ইউনিয়নে এইচএম খলিল (বিএনপি), সিলাম ইউনিয়নে ইকরাম হোসেন বখত (আওয়ামী লীগ), মাগলাবাজার ইউনিয়নে ফখরুল ইসলাম শায়েস্থা (আওয়ামী লীগ), জালালপুর ইউনিয়নে মাওলানা সুলাইমান হোসেন (স্বতন্ত্র), লালাবাজার ইউনিয়নে পীর মো. ফয়জুল হক (স্বতন্ত্র)। গোলাপগঞ্জ সদর ইউনিয়নে আশফাক আহমদ চৌধুরী (বিএনপি), ফুলবাড়ি ইউনিয়নে মাহবুবুর রহমান ফয়সল (বিএনপি), লক্ষনাবন্দ ইউনিয়নে নসিরুল হক শাহীন (বিএনপি), আমুরা ইউনিয়নে রুহেল আহমদ (বিএনপি বিদ্রোহী), বুধবারি বাজার ইউনিয়নে মোস্তাক আহমদ কামাল (স্বতন্ত্র প্রার্থী), বাদেপাশা ইউনিয়নে মোস্তাক আহমদ (আওয়ামী লীগ), শরিফগঞ্জ ইউনিয়নে এম এ মুমিত হীরা (আওয়ামী লীগ), ভাদেশ্বর ইউনিয়নে জিলাল আহমদ (বিএনপি), বাঘা ইউনিয়নে ছানা মিয়া (স্বতন্ত্র), ঢাকাদক্ষিন ইউনিয়নে আব্দুর রহিম (স্বতন্ত্র) ও লক্ষিপাশা ইউনিয়নে কবির আহমদ মোশন (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী)। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউনিয়নে মনিরুল ইসলাম, চম্পকনগরে হামিদুর রহমান হামদু, পত্তন ইউনিয়নে কামরুজ্জামান রতন, চরইসলামপুরে দানা মিয়া ভূঁইয়া, বিষ্ণুপুরে জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, হরষপুরে সারওয়ার রহমান ভূঁইয়া, পাহাড়পুরে আব্দুর রশিদ খন্দকার, চান্দুরায় এএম শামিউল হক চৌধুরী ও বুধন্তি ইউনিয়নে মো. জিতু মিয়া।এছাড়া ইছাপুরা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক বকুল নির্বাচিত হয়েছেন। আখাউড়া উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।তারা হলেন- ধরখার ইউনিয়নে বাছির মো. আরিফুল হক, মোগড়া ইউনিয়নে মো. মনির হোসেন, মনিয়ন্দ ইউনিয়নে মো. কামাল ভূঁইয়া, আখাউড়া উত্তর ইউনিয়নে আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া ও আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়নে মো. জালাল উদ্দিন। কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. ফারুক মিয়া, সাদেকপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. আবুবকর সিদ্দিক, শিবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. সফিকুল ইসলাম, শিমুলকান্দি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জুবায়ের আলম দানিস, শ্রীনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সার্জেন্ট (অব.) আবু তাহের, আগানগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোমতাজ উদ্দিন এবং গজারিয়া ইউনিয়নে স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী) প্রার্থী কাজী গোলাম সারওয়ার। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়নে মাহবুবুর রহমান (বিএনপি), কাঁঠালবাড়ী ইউপিতে আমান উদ্দিন মঞ্জু (আওয়ামী লীগ), মোগলবাসা ইউপিতে নুরজামাল বাবলু (বিএনপি), যাত্রাপুর ইউপিতে আইয়ুব আলী (বিএনপি), পাঁচগাছি ইউপিতে দেলওয়ার হোসেন (বিএনপি), ভোগডাঙ্গা ইউপিতে সাইদুর রহমান (বিএনপি), হোলখানা ইউপিতে ওমর ফারুক (বিএনপি) ও ঘোগাদহ ইউনিয়নে শাহ আলম (আওয়ামী লীগ) রাজারহাট উপজেলার নাজিমখান ইউনিয়নে আব্দুল মালেক নয়া পাটোয়ারী (আওয়ামী লীগ), রাজারহাট সদর ইউপিতে এনামুল হক (আওয়ামী লীগ), বিদ্যানন্দ ইউপিতে তাইজুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নে রবীন্দ্র নাথ কর্মকার (আওয়ামী লীগ), চাকিরপশার ইউপিতে জাহিদ সোহরাওয়ার্দী বাপ্পি (আওয়ামী লীগ), উমরমজিদ ইউপিতে মোহাম্মদ আলী (আওয়ামী লীগ) ও ছিনাই ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নুরুজ্জামান বুলু। ফুলবাড়ী উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউপিতে এজাহার আলী (আওয়ামী লীগ), বড়ভিটা ইউপিতে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী খয়বর আলী ও নাওডাঙ্গা ইউনিয়নে বিএনপি’র প্রার্থী মোসাব্বের আলী মুসা (বিএনপি) বিজয়ী হয়েছেন। কুলাউড়া উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সৈয়দ একেএম নজরুল ইসলাম, কর্মধা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এমএ রহমান আতিক, শরীফপুর ইউনিয়নে বিএনপি’র প্রার্থী জুনাব আলী, টিলাগাঁও ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মালিক (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী), পৃথিমপাশা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র নবাব আলী বাকর খান ও হাজীপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাংবাদিক আব্দুল বাছিত বাচ্চু। রাজনগর উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নে নকুল চন্দ্র দাশ (আওয়ামী লীগ), উত্তরভাগ ইউনিয়নে শাহ শহিদুজ্জামান ছালিক (আওয়ামী লীগ- বিদ্রোহী,), মুন্সিবাজার ইউনিয়নে ছালেক মিয়া (আওয়ামী লীগ), পাঁচগাঁও ইউনিয়নে শামছুন নূর আজাদ (বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ), রাজনগর ইউনিয়নে দেওয়ান খয়রুল মজিদ ছালেক (স্বতন্ত্র), টেংরা ইউনিয়নে মো. টিপু খান (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী), কামারচাক ইউনিয়নে নজমুল হক সেলিম (আওয়ামী লীগ) ও মনসুরনগর ইউনিয়নে মিলন বখত (আওয়ামী লীগ)। মানিকগঞ্জে জামশা ইউনিয়নে মিজানুর রহমান মিঠু (আওয়ামী লীগ), ধল্লা ইউনিয়নে মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), জয়মন্টপ ইউনিয়নে শাহাদৎ হোসেন (আওয়ামী লীগ), জার্মিত্তা ইউনিয়নে আব্দুল হালিম (আওয়ামী লীগ), সায়েস্তা ইউনিয়নে মোসলেম উদ্দিন চৌকদার (আওয়ামী লীগ), চান্দহর ইউনিয়নে শওকত হোসেন (আওয়ামী লীগ), তালেবপুর ইউনিয়নে রমজান আলী (আওয়ামী লীগ), বলধরা ইউনিয়নে আব্দুল মাজেদ খান (আওয়ামী লীগ), বায়রা ইউনিয়নে দেওয়ান জিন্নাহ (আওয়ামী লীগ), সিংগাইর ইউনিয়নে দেওয়ান মোহাম্মদ মাহাবুবুর রহমান মিঠু (বিএনপির বিদ্রোহী) ও চারিগ্রাম ইউনিয়নে সাজেদুল আলম স্বাধীন (বিএনপির বিদ্রোহী)। সাটুরিয়া উপজেলার সাটুরিয়া উপজেলায় ৯ টি ইউনিয়নে সবকটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন- সাটুরিয়া ইউনিয়নে আনোয়ার হোসেন পিন্টু, বালিয়াটি ইউনিয়নে রুহুল আমিন, দরগ্রাম ইউনিয়নে আলাউদ্দিন, বরাইদ ইউনিয়নে হারুন অর রশিদ, তিল্লী ইউনিয়নে আব্দুস সালাম, হরগজ ইউনিয়নে আনোয়ার হোসেন জতি, দিঘুলিয়া ইউনিয়নে মতিয়ার রহমান মতি, ফকুরহাটি ইউনিয়নে আফাজ উদ্দিন, ধানকোড়া ইউনিয়নে আবুল কালাম আব্দুর রউফ।দিনাজপুরের চিরিরবন্দর ও পার্বতীপুর দু’টি উপজেলার ২০ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের ১৩ জন, বিএনপি’র ৩ ও স্বতন্ত্র ৩ জন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন- নশরতপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে উপজেলা আলহাজ নুর ইসলাম শাহ্ নুরু, সাতনালা ইউনিয়নে মোটর সাইকেল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ একেএম ফজলুর রহমান দুলাল, ফতেজংপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের নুর মোহাম্মদ লুনার, ইসবপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের বর্তমান চেয়ারম্যান আবু হায়দার লিটন, আবদুলপুর ইউনিয়নে ধানের শীষ প্রতীকে ইউনিয়ন বিএনপির বর্তমান চেয়ারম্যান মো. ময়েনউদ্দিন শাহ্, অমরপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. হেলাল সরকার, আউলিয়াপুকুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান চেয়ারম্যান হাছিবুল হাসান হাসিম বাবু, সাঁইতাড়া ইউনিয়নে ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপি বর্তমান চেয়ারম্যান মো. মোকারম হোসেন শাহ্, ভিয়াইল ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের নরেন্দ্রনাথ রায়, পুনট্টি ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নূর-এ-কামাল, তেঁতুলিয়া ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান চেয়ারম্যান বাবু সুনীল কুমার সাহা, আলোকডিহি ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের তারিকুল ইসলাম তারিক, পার্বতীপুর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে নির্বাচিত চেয়ারম্যানরা হলেন- মন্মথপুর ইউনিয়নে আনারস প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আজগার আলী, চন্ডিপুর ইউনিয়নে আনারস প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এমদাদুল হক, মোমিনপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের আব্দুল ওহাব মন্ডল, মোস্তফাপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের ছাবেনুর আলম, হাবড়া ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের আনিসুজ্জামান সরকার, হামিদপুর ইউনিয়নে ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপি’র মো.ছাদেকুল ইসলাম, হরিরামপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মাসুদুর রহমান শাহ।
পাবনার সুজানগর ও আটঘরিয়া উপজেলায় ১৫টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সবগুলোতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। সুজানগর উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নির্বাচিতরা হলেন- ভায়না ইউনিয়নে আমিন উদ্দিন (নৌকা), সাতবাড়ীয়া ইউনিয়নে শামসুল ইসলাম (নৌকা), মানিক হাট ইউনিয়নে আমিনুল ইসলাম (নৌকা), হাটখালী ইউনিয়নে হাবিবুর রহমান (নৌকা), নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নে মশিউর রহমান খান (নৌকা), সাগরকান্দি ইউনিয়নে শাহীন চৌধুরী (নৌকা), রানীনগর ইউনিয়নে তৌফিকুল আলম পিযুস (নৌকা), আহম্মদপুর ইউনিয়নে কামাল হোসেন (নৌকা), দুলাই ইউনিয়নে সিরাজুল ইসলাম শাজাহান (নৌকা), তাঁতিবন্দ ইউনিয়নে আব্দুল মতিন মৃধা (নৌকা)। আটঘরিয়া উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে নির্বাচিতরা হলেন- একদন্ত ইউনিয়নে ইসমাইল হোসেন সরদার (নৌকা), দেবোত্তর ইউনিয়নে মুহাইমিন হোসেন চঞ্চল (নৌকা), চাঁদভা ইউনিয়নে ইঞ্জি. কামাল হোসেন (নৌকা), মাঝপাড়া ইউনিয়নে আব্দুল গফুর মিয়া (নৌকা), লক্ষীপুর ইউনিয়নে শেখ আনোয়ার (নৌকা)। ঝিনাইদহ সদর ও হরিণাকুন্ডু উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে ১১টিতে আওয়ামী লীগ ও ৪টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। বিজয়ী প্রার্থরা হলেন, ঝিনাইদহ সদরের পোড়াহাটী ইউনিয়নে শহিদুল ইসাম হিরণ (আওয়ামী লীগ), কালীচরণপুরে কৃষ্ণপদ দত্ত (আওয়ামী লীগ), ঘোড়শালে পারভেজ মাসুদ লিল্টন (আওয়ামী লীগ), নলডাঙ্গায় কবির হোসেন (আওয়ামী লীগ), হরিশংকরপুরে আব্দুল্লাহ আল মাসুম (আওয়ামী লীগ), পদ্মাকরে সৈয়দ নিজামুল গনি লিটু (আওয়ামী লীগ), দোগাছীতে ইছাহাক আলী জোয়ারদার (আওয়ামী লীগ) ও ফুরসন্দি ইউনিয়নে এড আব্দুল মালেক (আওয়ামী লীগ)। হরিণাকুন্ডু উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে বিজয়ীরা হলেন, দৌলতপুর ইউনিয়নে মোহাম্মদ আলী বুড়ো (বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ), কাপাশহাটিয়া ইউনিয়নে মশিউর রহমান জোয়ারদার (আওয়ামী লীগ), ফলসি ইউনিয়নে ফজলুর রহমান (বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ), জোড়াদহ ইউনিয়নে নাজমুল হাসান পলাশ (বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ), ভায়না ইউনিয়নে সমির উদ্দীন (আওয়ামী লীগ), রঘুনাথপুর ইউনিয়নে রাসেল (বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ) ও তাহেরহুদা ইউনিয়নে মনজের আলী (আওয়ামী লীগ)। ফেনী ও ছাগলনাইয়ার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদের ৮টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। একটি ইউনিয়নে জয়ী হয়েছে বিএনপি’র প্রার্থী। বিজয়ীরা হলেন- ধলিয়া ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের আনোয়ার হোসেন মুন্সী, লেমুয়া ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোশারফ হোসেন নাসিম, ফরহাদ নগর ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোশারফ হোসেন টিপু, ছনুয়া ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের করিম উল্যাহ। ছাগলনাইয়া উপজেলার ৫ টি ইউনিয়ন পরিষদের ৪ টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও ১ টিতে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন- ঘোপাল ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের আজিজুল হক মানিক, শুভপুর ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মো. আবদুল্লাহ সেলিম, মহামায়া ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের গরিব শাহ হোসেন বাদশা চৌধুরী, রাধানগর ইউনিয়ন পরিষদে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী রবিউল হক মাহবুব, পাঠাননগর ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের রফিকুল হায়দার চৌধুরী জুয়েল। মাদারীপুর জেলার কালকিনির ১৩টি ও রাজৈর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ১০ টিতে ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ৯ টিতে জয়লাভ করেছে। নির্বাচিতরা হলো কালকিনি উপজেলার কাজী বাকাই ইউনিয়নে নুর মহম্মদ (বিদ্রোহী), বালিগ্রাম ইউনিয়নে জাকির হোসেন খান (বিদ্রোহী), বাশগাড়ি ইউনিয়নে মোস্তাফিজুর রহমান (স্বতন্ত্র), ডাসার ইউনিয়নে সবুজ কাজী (বিদ্রোহী), আলীনগর ইউনিয়নে হাফিজুর রহমান মিলন (বিদ্রোহী), কয়ারিয়া ইউনিয়নে প্রার্থী কামরুল হাসান নূর মোহাম্মদ (বিদ্রোহী), গোপালপুর ইউনিয়নে ফরহাদ মাতুববর (বিদ্রোহী), লক্ষীপুর ইউনিয়নে গেন্দু কাজী (আওয়ামী লীগ), সাহেবরামপুর ইউনিয়নে কামরুল আহম্মেদ সেলিম (আওয়ামী লীগ), সিডি খান ইউনিয়নে চান মিয়া শিকদার (আওয়ামী লীগ), নবগ্রাম ইউনিয়নে বিভূতি ভূষণ বাড়ৈ (আওয়ামী লীগ), শিকার মঙ্গল ইউনিয়নে সিরাজুল আলম মৃধা (আওয়ামী লীগ), রমজানপুর ইউনিয়নে ইউনুছ আলী বেপারী (আওয়ামী লীগ), রাজৈর উপজেলার কদম বাড়ি ইউনিয়নে বিধান বিশ্বাস (বিদ্রোহী), পাউকপাড়া ইউনিয়নে শাহাদাৎ হোসেন (বিদ্রোহী), ইশিবপুর ইউনিয়নে হিরু খালাশী (আওয়ামী লীগ) কবিরাজপুর ইউনিয়নে টিপু সুলতান (আওয়ামী লীগ), বাজিতপুর ইউনিয়নে সিরাজুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ), হরিদাসদী-মহেন্দ্রদী ইউনিয়নে রেজাউল মাতুব্বর (আওয়ামী লীগ)।মাগুরার মহম্মদপুরের ৭টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৫টিতে আওয়ামী লীগ ও ২টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। বিজয়ীরা হলেন- ১নং বাবুখালী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী মীর সাজ্জাদ আলী, ২নং বিনোদপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী শিকদার মিজানুর রহমান, ৩নং দীঘা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম হিরু মিয়া মসনদ, ৪নং রাজাপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বিশ্বাস, ৫নং বালিদিয়া ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী পান্নু বিশ্বাস, ৭নং পলাশবাড়ীয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রবিউল ইসলাম, ৮ নং নহাটা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আলী মিয়া। শালিখার ৬ ইউনিয়নের বিজয়ী প্রার্থীরা হচ্ছেন শতখালিতে আওয়ামীলীগের প্রার্থী আনোয়ার হোসেন, বুনাগাতিতে বখতিয়ার হোসেন, আড়পাড়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আরজ আলী, ধনেশ্বরগাতিতে বিমলেন্দু শিকদার, তালখড়িতে সিরাজ মন্ডল, শালিখায় আমজাদ হোসেন। নবাবগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ১৪ টি মধ্যে ১০টি ইউনিয়নে ক্ষমতাশীন দল ১০, বিএনপি ২, জাতীয়পার্টি ১ ও ১জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচিতরা হলেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী শিকারীপাড়া ইউনিয়নের আলীমুর রহমান খান পিয়ারা, বারুয়াখালী ইউনিয়নে প্রকৌশলী আরিফ সিকদার, যন্ত্রাইল ইউনিয়নে নন্দলাল সিং, কলাকোপা ইউনিয়নে আলহাজ মো. ইব্রাহীম খলিল, বক্সনগর ইউনিয়নের আব্দুল ওয়াদুদ, কৈইলাল ইউনিয়নে পান্নু মাতাবর, আগলা ইউনিয়নে আবেদ হোসেন, চুড়াইন ইউনিয়ন আব্দুল জলিল, বার্হা ইউনিয়নে ড. সাফিল উদ্দিন মিয়া, জয়কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের মো. মাসুদ, ডালিমপুর ইউনিয়নের তপন মোল্লা ও বান্দুরা ইউনিয়ন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিল্লাল মিয়া।কাউনিয়া উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫টি নৌকা, ১ টিতে ধানের শীষ বেসরকারী ভাবে জয়লাভ করেছেন। বিজয়রা হলেন- আওয়ামীলীগের প্রার্থী বালাপাড়া ইউনিয়নে আনছার আলী, টেপামধুপুর ইউনিয়নে শফিকুল ইসলাম, শহীদবাগে আব্দুল হান্নান, কুর্শা ইউনিয়নে মোহাম্মদ হোসেন এবং সারাই ইউনিয়নে আশরাফুল ইসলাম। আর একটি মাত্র ইউনিয়নে বিএনপি প্রার্থী জয়ী হয়েছেন হারাগাছ ইউনিয়নে রাকিবুল হাসান পলাশ। মতলব দক্ষিণে ৪টি ইউনিয়নেই ৪ জন আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। বিজয়ীরা হচ্ছেন- ১নং নায়েরগাঁও উত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান সেলিম (নৌকা), ২নং নায়েরগাঁও দক্ষিণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম (আল-মামুন) (নৌকা), ৫নং উপাদী উত্তর ইউনিয়নে শহীদ উল্লাহ প্রধান (নৌকা), ৬নং উপাদী দক্ষিণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে গোলাম মোস্তফা (নৌকা)।পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার ৫ ইউনিয়নে নির্বাচিত হলেন তারা হলেন- ১নং মির্জাপুর ইউনিয়নে মোঃ ওমর আলী (নৌকা), ২নং তোড়িয়া ইউনিয়নে হাসান হাবিব আল আজাদ (আনারস), ৩নং আলোয়াখোয়া ইউনিয়নে প্রদীপ কুমার রায় (নৌকা), ৪নং রাধানগর ইউনিয়নে মোঃ আবু জাহেদ (নৌকা) এবং ৬নং ধামোর ইউনিয়নে মোঃ কাজি নজরুল ইসলাম দুলাল (ধানের শীষ)। ভোলাহাটে ৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ভোলাহাট সদর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি’র বিদ্রোহী ইয়াজদানী জর্জ, গোহালবাড়ী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি’র ধানের শীষ প্রতীকের আব্দুল কাদির, দলদলী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি’র ধানের শীষের মাজহারুল ইসলাম পুতুল, জামবাড়ীয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের মশফিকুল ইসলাম।