গণমাধ্যমের প্রকাশিত সংবাদ পর্যবেক্ষণের জন্য মিডিয়া মনিটরিং সেন্টার স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আজ বুধবার সংসদে সরকারি দলের সাংসদ পিনু খানের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রশ্নোত্তরের আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকেল পাঁচটার পর সংসদের অধিবেশন শুরু হয়। প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
একই প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু মিডিয়া ও ব্লগ হিন্দু, মুসলিম ও অন্যান্য ধর্মবিশ্বাসের বিরুদ্ধে লেখালেখি করে সমাজে আস্তিক-নাস্তিক বিভেদ সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এ বিষয়ে সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। অনলাইনভিত্তিক পত্রিকার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নজরদারির জন্য ‘অনলাইন গণমাধ্যম সহায়ক নীতিমালা’ প্রণয়ন করা হচ্ছে। এই নীতিমালার মাধ্যমে অনলাইন পত্রিকাকে নিবন্ধনের আওতায় এনে একটি ডেটাবেজ তৈরি করা হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করছে। এসব গণমাধ্যম বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করবে বলে আশা করে সরকার। তবে স্বাধীনতা ভোগের নামে অনেক গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কিছু ব্লগ ধর্মকে ব্যবহার করে সাম্প্রদায়িকতার পক্ষে লেখালেখি করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ব্লগে কারও কারও লেখায় ধর্মপ্রাণ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতি ও বিশ্বাসে আঘাত লাগে। এ ধরনের লেখালেখি আইনবিরোধী। ধর্মীয় অনুভূতি বা বিশ্বাসে আঘাত করে অশান্তি সৃষ্টির ষড়যন্ত্র ও উসকানির বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে।
প্রশ্নোত্তরের আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকেল পাঁচটার পর সংসদের অধিবেশন শুরু হয়। প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
একই প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু মিডিয়া ও ব্লগ হিন্দু, মুসলিম ও অন্যান্য ধর্মবিশ্বাসের বিরুদ্ধে লেখালেখি করে সমাজে আস্তিক-নাস্তিক বিভেদ সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এ বিষয়ে সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। অনলাইনভিত্তিক পত্রিকার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নজরদারির জন্য ‘অনলাইন গণমাধ্যম সহায়ক নীতিমালা’ প্রণয়ন করা হচ্ছে। এই নীতিমালার মাধ্যমে অনলাইন পত্রিকাকে নিবন্ধনের আওতায় এনে একটি ডেটাবেজ তৈরি করা হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করছে। এসব গণমাধ্যম বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করবে বলে আশা করে সরকার। তবে স্বাধীনতা ভোগের নামে অনেক গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কিছু ব্লগ ধর্মকে ব্যবহার করে সাম্প্রদায়িকতার পক্ষে লেখালেখি করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ব্লগে কারও কারও লেখায় ধর্মপ্রাণ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতি ও বিশ্বাসে আঘাত লাগে। এ ধরনের লেখালেখি আইনবিরোধী। ধর্মীয় অনুভূতি বা বিশ্বাসে আঘাত করে অশান্তি সৃষ্টির ষড়যন্ত্র ও উসকানির বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে।
বর্তমান সরকার সব নাগরিকের ধর্মীয় অনুভূতি ও বিশ্বাসকে সম্মান করে বলে জানান হাসানুল হক ইনু। তিনি বলেন, সরকারের পদক্ষেপে হিন্দু-মুসলিম ভ্রাতৃত্ব, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও আস্তিক-নাস্তিক বিভেদ সৃষ্টি মতো পরিস্থিতির উদ্ভব হয়নি। সবাইকে মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী। এখানে সবাই ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগ করে দেশগঠনে কাজ করে যাচ্ছে।