ভারতের ভয়াবহ খরার শিকার হয়ে অনেক রাজ্যের পানির জলাধার আর কুয়াগুলো শুকিয়ে গেছে। জরুরী তহবিল বরাদ্দ করে পরিস্থিতি সামলানেরা চেষ্টা করছে সরকার। তেত্রিশ কোটি মানুষ যা দেশটির মোট জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশ । খরা পীড়িত একটি জেলা লাতুরে পানি নিয়ে একটি রওনা হচ্ছে একটি বিশেষ ট্রেন।
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলের অনেক কুয়া এর মধ্যেই শুকিয়ে গেছে।
দুইবছর ধরে বৃষ্টি না হওয়ায় এই এলাকার লাখ লাখ বাসিন্দা সংকটে পড়েছে, শুধু মানুষই নয়, পশু প্রাণীও।
প্রচণ্ড তাপ আর খরা থেকে বাচাতে সরকারি ব্যবস্থাপনায় বেশকিছু খামার তৈরি করা হয়েছে, যেখানে কৃষকরা তাদের পশু প্রাণীগুলো নিয়ে আসতে পারেন।
পরিস্থিতি সামলাতে প্রায় তিনশ কিলোমিটার দুরের এলাকা থেকে পানি নিয়ে আসছে বিশেষ ট্রেনগুলো। একটি গভীর কুয়ায় পাইপ থেকে পানি নামিয়ে রাখা হচ্ছে। সরকারিভাবে পরিশোধন করার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে প্রতি চারদিনে একবার, এই পানি দেয়া হবে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, এ বছর স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হবে। কিন্তু সেজন্য আরো অন্তত দুইটি শুষ্ক মাস সবাইকে অপেক্ষা করতে হবে।
হাজার হাজার পরিবার তাদের গ্রামের ঘরবাড়ি ফেলে শহরে আশ্রয় নিতে চলে গেছে।
এনজিও কর্মী পরিনীতা দান্ডেকর বলছেন, এটাই হয়তো সরকারের শেষ চেষ্টা।
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলের অনেক কুয়া এর মধ্যেই শুকিয়ে গেছে।
দুইবছর ধরে বৃষ্টি না হওয়ায় এই এলাকার লাখ লাখ বাসিন্দা সংকটে পড়েছে, শুধু মানুষই নয়, পশু প্রাণীও।
প্রচণ্ড তাপ আর খরা থেকে বাচাতে সরকারি ব্যবস্থাপনায় বেশকিছু খামার তৈরি করা হয়েছে, যেখানে কৃষকরা তাদের পশু প্রাণীগুলো নিয়ে আসতে পারেন।
পরিস্থিতি সামলাতে প্রায় তিনশ কিলোমিটার দুরের এলাকা থেকে পানি নিয়ে আসছে বিশেষ ট্রেনগুলো। একটি গভীর কুয়ায় পাইপ থেকে পানি নামিয়ে রাখা হচ্ছে। সরকারিভাবে পরিশোধন করার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে প্রতি চারদিনে একবার, এই পানি দেয়া হবে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, এ বছর স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হবে। কিন্তু সেজন্য আরো অন্তত দুইটি শুষ্ক মাস সবাইকে অপেক্ষা করতে হবে।
হাজার হাজার পরিবার তাদের গ্রামের ঘরবাড়ি ফেলে শহরে আশ্রয় নিতে চলে গেছে।
এনজিও কর্মী পরিনীতা দান্ডেকর বলছেন, এটাই হয়তো সরকারের শেষ চেষ্টা।