বাঁশখালীর এমপি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী দাবী করেছেন, সেখানকার বিএনপি সমর্থিত সাবেক চেয়ারম্যান লেয়াকত আলীর নির্দেশেই এই ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করলেও একটি অংশ বিষয়টিকে রাজনৈতিক রুপ দেয়ার চেষ্টা করেছে বলে জানান তিনি। বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে একাধিক লোকের নিহত হওয়ার ৩ দিন পর বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় নিজের বাসায় সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর বায়েজিদ এলাকার রহমান নগর আবাসিকের নিজ বাড়ীতে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, এই ঘটনায় বিএনপি নেতা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লেয়াকত আলী দায়ী। এলাকার শান্তির জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিলো। বেশির ভাগ মানুষ বিদ্যুকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে।
তিনি আরো বলেন, ঘটনাটিকে রাজনৈতিকভাবে রুপ দেয়া হচ্ছে। চাঁদাবাজি করার জন্য একটি পক্ষ এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে আমি মনে করি। যারা বিরোধীতা করছে তাদের বিষয়টি সরকার দেখবে। এখানে আমার কোন বক্তব্য নেই। তবে একটি গোষ্ঠী উন্নয়ন কাজে বাধা দিচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে এমপির পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুল গফুর। এমপির বক্তব্যের বিষয়ে গন্ডামারা ভিটে মাটি ও গোরস্থান রক্ষা কমিটির আহবায়ক সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী বলেন, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হলে লবনের মাঠ থেকে শুরু করে প্রচুর চিংড়ি ঘের, ফসলি জমি ধ্বংস হয়ে যাবে। ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রতিদিন এক হাজার কয়লা পোড়ানো হবে। ৫০/৬০ বছর আগের মানুষগুলোর ফসলি জমি দখল করা হলে সামনে উত্তেজনা বাড়বে। প্রসঙ্গত, গত সোমবার বিকেলে এস আলম গ্রুপের কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণকে কেন্দ্র করে সেখানে পক্ষে-বিপক্ষে সমাবেশ ডাকে স্থানীয়রা। এই ঘটনায় প্রশাসনের ১৪৪ ধারা জারি করলে তা ভঙ্গ করার অভিযোগে এলাকাবাসীর মিছিলে গুলি চালায় পুলিশ।
তিনি আরো বলেন, ঘটনাটিকে রাজনৈতিকভাবে রুপ দেয়া হচ্ছে। চাঁদাবাজি করার জন্য একটি পক্ষ এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে আমি মনে করি। যারা বিরোধীতা করছে তাদের বিষয়টি সরকার দেখবে। এখানে আমার কোন বক্তব্য নেই। তবে একটি গোষ্ঠী উন্নয়ন কাজে বাধা দিচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে এমপির পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুল গফুর। এমপির বক্তব্যের বিষয়ে গন্ডামারা ভিটে মাটি ও গোরস্থান রক্ষা কমিটির আহবায়ক সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী বলেন, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হলে লবনের মাঠ থেকে শুরু করে প্রচুর চিংড়ি ঘের, ফসলি জমি ধ্বংস হয়ে যাবে। ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রতিদিন এক হাজার কয়লা পোড়ানো হবে। ৫০/৬০ বছর আগের মানুষগুলোর ফসলি জমি দখল করা হলে সামনে উত্তেজনা বাড়বে। প্রসঙ্গত, গত সোমবার বিকেলে এস আলম গ্রুপের কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণকে কেন্দ্র করে সেখানে পক্ষে-বিপক্ষে সমাবেশ ডাকে স্থানীয়রা। এই ঘটনায় প্রশাসনের ১৪৪ ধারা জারি করলে তা ভঙ্গ করার অভিযোগে এলাকাবাসীর মিছিলে গুলি চালায় পুলিশ।