বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রপন্থার বিরুদ্ধে অনলাইনে লেখালেখি করতেন এমন এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। নিহত নাজিমউদ্দিন সামাদ সিলেটে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী ছিলেন বলে জানা যাচ্ছে।
সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তপন চন্দ্র সাহা বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, রাত নয়টার দিকে ঢাকার পুরনো অংশ সূত্রাপুরের একরামপুর ট্রাফিক মোড়ে কয়েকজন অজ্ঞাত দুর্বৃত্ত মি. সামাদের ওপর প্রথমে চাপাতি দিয়ে হামলা চালায়।
পরে তাকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।পুলিশ জানিয়েছে, আহত অবস্থায় বেশ কিছুক্ষণ রাস্তায় পড়ে থাকার পর পথচারীরা মি. সামাদকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশে ২০১৩ সাল থেকে মোট ৫ জন ব্লগারকে তাদের লেখালেখির কারণে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত নাজিমউদ্দিন সামাদ ঢাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের স্নাতকোত্তর শ্রেণির সান্ধ্য-কালীন বিভাগের ছাত্র ছিলেন।
তার বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজারে।
ফেসবুক পাতায় তিনি নিজেকে সিলেট জেলা বঙ্গবন্ধু জাতীয় যুব পরিষদের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
মি. সামাদ ধর্মীয় উগ্রপন্থার বিরুদ্ধে অনলাইনে লেখালেখি করতেন বলে তার ফেসবুক পাতা থেকে জানা যাচ্ছে।
এছাড়া গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার জানিয়েছেন, মি. সামাদ সিলেটে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মকাণ্ডেও যুক্ত ছিলেন।
পরে তাকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।পুলিশ জানিয়েছে, আহত অবস্থায় বেশ কিছুক্ষণ রাস্তায় পড়ে থাকার পর পথচারীরা মি. সামাদকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশে ২০১৩ সাল থেকে মোট ৫ জন ব্লগারকে তাদের লেখালেখির কারণে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত নাজিমউদ্দিন সামাদ ঢাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের স্নাতকোত্তর শ্রেণির সান্ধ্য-কালীন বিভাগের ছাত্র ছিলেন।
তার বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজারে।
ফেসবুক পাতায় তিনি নিজেকে সিলেট জেলা বঙ্গবন্ধু জাতীয় যুব পরিষদের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
মি. সামাদ ধর্মীয় উগ্রপন্থার বিরুদ্ধে অনলাইনে লেখালেখি করতেন বলে তার ফেসবুক পাতা থেকে জানা যাচ্ছে।
এছাড়া গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার জানিয়েছেন, মি. সামাদ সিলেটে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মকাণ্ডেও যুক্ত ছিলেন।
সুত্রঃ বিবিসি