জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনে অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়ার একটি প্রস্তাব পাস করেছে নিরাপত্তা পরিষদ।
এর ফলে কারো বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের প্রমাণ পাওয়া গেলে তাকে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেয়া হবে।
শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে গত কয়েক বছরে যেসব যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এই প্রথম নিরাপত্তা পরিষদে কোন প্রস্তাব পাস হলো।
নিরাপত্তা পরিষদের ১৫টি সদস্য দেশের মধ্যে চৌদ্দটি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিলেও, মিশর নীরব থেকেছে , কারণ তাদের করা কিছু সংশোধনীর প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়নি।
গতবছর জাতিসংঘের ১০টি মিশনের শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে শিশু ধর্ষণ, যৌন নির্যাতনের ৬৯টি অভিযোগ ওঠে। ২০১৪ সালে এই অভিযোগের সংখ্যা ছিল ৫২টি।
যাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উঠেছে, তাদের মধ্যে রয়েছে সামরিক সদস্য, আন্তর্জাতিক পুলিশ, অন্যান্য শাখার কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবীরাও।
সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ ওঠে আফ্রিকার দেশ কঙ্গোর কয়েকটি দেশের শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে।
জাতিসংঘের আইন অনুযায়ী, কারো বিরুদ্ধে এরকম অভিযোগ উঠলে, সংশ্লিষ্ট দেশ তার তদন্ত করবে এবং ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু এ ধরণের ঘটনা রোধে জাতিসংঘের ব্যর্থতারও অভিযোগ ওঠে।
যুক্তরাষ্ট্রের করা এই খসড়া অনুযায়ী, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের দেশে পাঠিয়ে দেয়া হবে। ওই অভিযোগ তদন্তে শান্তিরক্ষী কন্টিনজেন্টের গাফিলতি দেখা গেলে, পুরো দলটিকেই দেশে পাঠানো হবে।
তবে অনেক দেশ উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছে, এর ফলে হয়তো নিরপরাধ সৈন্যরাও অন্যদের মতো শাস্তির শিকার হবে।
শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে গত কয়েক বছরে যেসব যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এই প্রথম নিরাপত্তা পরিষদে কোন প্রস্তাব পাস হলো।
নিরাপত্তা পরিষদের ১৫টি সদস্য দেশের মধ্যে চৌদ্দটি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিলেও, মিশর নীরব থেকেছে , কারণ তাদের করা কিছু সংশোধনীর প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়নি।
গতবছর জাতিসংঘের ১০টি মিশনের শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে শিশু ধর্ষণ, যৌন নির্যাতনের ৬৯টি অভিযোগ ওঠে। ২০১৪ সালে এই অভিযোগের সংখ্যা ছিল ৫২টি।
যাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উঠেছে, তাদের মধ্যে রয়েছে সামরিক সদস্য, আন্তর্জাতিক পুলিশ, অন্যান্য শাখার কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবীরাও।
সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ ওঠে আফ্রিকার দেশ কঙ্গোর কয়েকটি দেশের শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে।
জাতিসংঘের আইন অনুযায়ী, কারো বিরুদ্ধে এরকম অভিযোগ উঠলে, সংশ্লিষ্ট দেশ তার তদন্ত করবে এবং ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু এ ধরণের ঘটনা রোধে জাতিসংঘের ব্যর্থতারও অভিযোগ ওঠে।
যুক্তরাষ্ট্রের করা এই খসড়া অনুযায়ী, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের দেশে পাঠিয়ে দেয়া হবে। ওই অভিযোগ তদন্তে শান্তিরক্ষী কন্টিনজেন্টের গাফিলতি দেখা গেলে, পুরো দলটিকেই দেশে পাঠানো হবে।
তবে অনেক দেশ উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছে, এর ফলে হয়তো নিরপরাধ সৈন্যরাও অন্যদের মতো শাস্তির শিকার হবে।
সুত্রঃ বিবিসি