২০৯৮ সালে ফেসবুকে জীবিত মানুষের চেয়ে মৃত মানুষের অ্যাকাউন্ট সংখ্যা থাকবে বেশি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভার্চ্যুয়াল ‘কবরখানা’ হবে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের এই ওয়েবসাইটটি।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, চলতি শতকের শেষ নাগাদ জীবিত মানুষের চেয়ে ফেসবুকে মৃত মানুষের প্রোফাইল বেশি থাকবে। বর্তমানে ১৫০ কোটিরও বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে ফেসবুকে।
গবেষক হাচেম সাদিকি বলেন, ফেসবুক সবচেয়ে বড় ভার্চ্যুয়াল কবরখানা হবে। কারণ ফেসবুক মৃত মানুষের প্রোফাইল সরিয়ে ফেলতে অনাগ্রহী বরং এর পরিবর্তে ফেসবুক ‘মেমোরালাইজড’ সংস্করণ চালু করছে। গবেষক সাদিকির মতে, ফেসবুক ব্যবহারকারীর হার ক্রমশ কমে যাবে।
ব্লগিং কোম্পানি ডিজিটাল বিয়ন্ডের দাবি, এ বছর নয় লাখ ৭০ হাজার ফেসবুক ব্যবহারকারীর মৃত্যু ঘটবে যা ২০১০ সালে ছিল ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৯৬৮ ও ২০১২ সালে পাঁচ লাখ ৮০ হাজার।
ফেসবুক ব্যবহারকারীরা ‘লিগ্যাসি কনট্যাক্ট’ নামে একটি ফিচারের মাধ্যমে নিজের অ্যাকাউন্ট অন্যকে দিয়ে যেতে পারেন। যার মাধ্যমে ওই ব্যক্তির মৃত্যুর পরও থাকবে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
ফেসবুকের ভার্চ্যুয়াল ‘কবরখানা’ হবে—গবেষকদের এই বক্তব্যের ব্যাপারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কোনো মন্তব্য করেনি।
সূত্র: আইএএনএস।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, চলতি শতকের শেষ নাগাদ জীবিত মানুষের চেয়ে ফেসবুকে মৃত মানুষের প্রোফাইল বেশি থাকবে। বর্তমানে ১৫০ কোটিরও বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে ফেসবুকে।
গবেষক হাচেম সাদিকি বলেন, ফেসবুক সবচেয়ে বড় ভার্চ্যুয়াল কবরখানা হবে। কারণ ফেসবুক মৃত মানুষের প্রোফাইল সরিয়ে ফেলতে অনাগ্রহী বরং এর পরিবর্তে ফেসবুক ‘মেমোরালাইজড’ সংস্করণ চালু করছে। গবেষক সাদিকির মতে, ফেসবুক ব্যবহারকারীর হার ক্রমশ কমে যাবে।
ব্লগিং কোম্পানি ডিজিটাল বিয়ন্ডের দাবি, এ বছর নয় লাখ ৭০ হাজার ফেসবুক ব্যবহারকারীর মৃত্যু ঘটবে যা ২০১০ সালে ছিল ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৯৬৮ ও ২০১২ সালে পাঁচ লাখ ৮০ হাজার।
ফেসবুক ব্যবহারকারীরা ‘লিগ্যাসি কনট্যাক্ট’ নামে একটি ফিচারের মাধ্যমে নিজের অ্যাকাউন্ট অন্যকে দিয়ে যেতে পারেন। যার মাধ্যমে ওই ব্যক্তির মৃত্যুর পরও থাকবে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
ফেসবুকের ভার্চ্যুয়াল ‘কবরখানা’ হবে—গবেষকদের এই বক্তব্যের ব্যাপারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কোনো মন্তব্য করেনি।
সূত্র: আইএএনএস।