ঢাকা: জ্বালানি তেলের অব্যাহত দরপতনের ধাক্কা লেগেছে বিশ্ব পুঁজিবাজারে। এর প্রভাবে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি কমার আশঙ্কায় বেশ উদ্বেগে আছেন বিনিয়োগকারীও।
বুধবার (২০ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এমনটাই জানানো হয়।
খবরে বলা হয়, বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল স্ট্রিটে জ্বালানি শেয়ারের পতন শুরু হয়। যা বুধবারও অব্যাহত ছিল।
লেনদেনের শুরুতে এদিন ওয়াল স্ট্রিটে ডো জোনস ও এস অ্যান্ড পি ৫০০ এর সূচক পড়ে যায় ২ শতাংশ, নাসডাকের পড়ে ২ দশমিক ৩ শতাংশ।
লন্ডনের এফটিএসই ১০০, জার্মানির ড্যাক্স ও প্যারিসের সিএসি ৪০ এর সূচক কমে প্রায় ২ দশমিক ৫ শতাংশ।
সংবাদমাধ্যম জানায়, জ্বালানি কোম্পানির শেয়ারগুলোর সূচক কমেছে ২ দশমিক ২৭ শতাংশ। এরমধ্যে শুধু শেভরনের শেয়ারের দাম কমে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ ও এক্সজনের ৩ দশমিক ১ শতাংশ।
একই অবস্থা ছিল লন্ডন ও দুবাইয়ের পুঁজিবাজারেরও। এদিকে তেলের অস্থিরতার প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে। ডলারের বিপরীতে রাশিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশের মুদ্রার দর পতন ঘটেছে।
তেল কোম্পানিগুলোর শেয়ারে দরপতন হওয়ার কারণেই মূলত এসব বাজারের সূচক পড়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
দাম কমতে কমতে বুধবার আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেল বিক্রি হয়েছে ২৮ দশমিক ৮ মার্কিন ডলারে। যা প্রায় একযুগের মধ্যে সবচেয়ে কম।
গত বছরের শুরু থেকেই আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য তমদে থাকে।
ঢাকা: জ্বালানি তেলের অব্যাহত দরপতনের ধাক্কা লেগেছে বিশ্ব পুঁজিবাজারে। এর প্রভাবে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি কমার আশঙ্কায় বেশ উদ্বেগে আছেন বিনিয়োগকারীও।
বুধবার (২০ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এমনটাই জানানো হয়।
খবরে বলা হয়, বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল স্ট্রিটে জ্বালানি শেয়ারের পতন শুরু হয়। যা বুধবারও অব্যাহত ছিল।
লেনদেনের শুরুতে এদিন ওয়াল স্ট্রিটে ডো জোনস ও এস অ্যান্ড পি ৫০০ এর সূচক পড়ে যায় ২ শতাংশ, নাসডাকের পড়ে ২ দশমিক ৩ শতাংশ।
লন্ডনের এফটিএসই ১০০, জার্মানির ড্যাক্স ও প্যারিসের সিএসি ৪০ এর সূচক কমে প্রায় ২ দশমিক ৫ শতাংশ।
সংবাদমাধ্যম জানায়, জ্বালানি কোম্পানির শেয়ারগুলোর সূচক কমেছে ২ দশমিক ২৭ শতাংশ। এরমধ্যে শুধু শেভরনের শেয়ারের দাম কমে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ ও এক্সজনের ৩ দশমিক ১ শতাংশ।
একই অবস্থা ছিল লন্ডন ও দুবাইয়ের পুঁজিবাজারেরও। এদিকে তেলের অস্থিরতার প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে। ডলারের বিপরীতে রাশিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশের মুদ্রার দর পতন ঘটেছে।
তেল কোম্পানিগুলোর শেয়ারে দরপতন হওয়ার কারণেই মূলত এসব বাজারের সূচক পড়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
দাম কমতে কমতে বুধবার আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেল বিক্রি হয়েছে ২৮ দশমিক ৮ মার্কিন ডলারে। যা প্রায় একযুগের মধ্যে সবচেয়ে কম।
গত বছরের শুরু থেকেই আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য তমদে থাকে।