১ সন্তানকে বুঝুন
আপনার সন্তান বড় হয়েছে এ ব্যাপারটা মেনে নিন। যে কোনো ব্যাপারে তার মতামত থাকতে পারে এবং সে মতামতটা আপনার সঙ্গে নাও মিলতে পারে_ মেনে নিন এ ব্যাপারটাও। সন্তানের দৃষ্টিভঙ্গিটা বোঝার চেষ্টা করুন, সম্মান করুন তার মতামতকে।
২ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখুন
সন্তানের সঙ্গে এমন সম্পর্ক বজায় রাখুন, যাতে সে সব কথা আপনার কাছে খুলে বলতে পারে। তার সঙ্গে বর্তমান সময়ের বিভিন্ন দিক নিয়ে, তার বন্ধুবান্ধব, ফ্যাশন, ফেসবুক_ সবকিছু নিয়ে আলাপ করুন। আপনাকে যেন সে তার সময়ের এবং তার কাছের একজনই মনে করে।
৩ উৎসাহ দিন
কথায় কথায় নেতিবাচক কথা বললে বয়ঃসন্ধিকালে সন্তান নিজেকে গুটিয়ে নেয়। সন্তানের সৃজনশীলতার জায়গা, কিংবা তার আগ্রহের জায়গাটা খুঁজে বের করুন। প্রশংসা করুন তার কাজের। আগ্রহের বিষয় নিয়ে চর্চা করার জন্য তাকে সময় এবং সুযোগ তৈরি করে দিন।
৪ আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তুলুন
ডিসিপ্লিনের নামে কিছু বাবা-মা সন্তানকে এত বেশি শাসন করেন যে, তারা তাদের আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। একটা ভয় নিয়ে দিন কাটায় তারা। হারিয়ে ফেলে নেতৃত্ব দেওয়ার এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাহস। তাই এমন ব্যবহার করুন যাতে সন্তান আপনাকে সম্মান করবে কিন্তু ভয় পাবে না।
৫ সুঅভ্যাস গড়ে তুলুন
সিগারেট খাওয়া, রাত জাগা কিংবা সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোতে অতিরিক্ত আসক্তি যে শরীর এবং মন উভয়ের জন্য খারাপ সেটা তাকে বুঝিয়ে বলুন। আপনার কাছ থেকে যেন সে এ অভ্যাসগুলো না পায় খেয়াল রাখুন সেদিকে।
৬ ক্যারিয়ার বাছতে সাহায্য করুন
ভবিষ্যতে কী হতে চায়_ এ ব্যাপারে বয়ঃসন্ধিকালের বাচ্চাদের মধ্যে বেশ আগ্রহ দেখা যায়। এ বিষয়ে তার সঙ্গে কথা বলুন। বিভিন্ন ক্যারিয়ারের ভালো-মন্দ দিক নিয়ে তাকে জানান। বিশাল সম্ভাবনার দুয়ার তার কাছে মেলে ধরুন, যাতে সঠিক ক্যারিয়ার বেছে নিতে পারে সে।
৭ সম্পর্কগুলোর দিকে নজর দিন
বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আসক্তি এ বয়সের ছেলেমেয়েদের মধ্যে দেখা যায়। এটা খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। এটা নিয়ে বকাঝকা না করে তার জন্য কোনটা ভালো কোনটা খারাপ সেটা বুঝিয়ে বলুন। খুব বেশি আশঙ্কাজনক পর্যায়ে না গেলে এগুলো নিয়ে রিঅ্যাক্ট করবেন না বরং খোলাখুলি কথা বলুন। সঠিক বন্ধু বাছতে সাহায্য করুন আপনার সন্তানকে হ
আপনার সন্তান বড় হয়েছে এ ব্যাপারটা মেনে নিন। যে কোনো ব্যাপারে তার মতামত থাকতে পারে এবং সে মতামতটা আপনার সঙ্গে নাও মিলতে পারে_ মেনে নিন এ ব্যাপারটাও। সন্তানের দৃষ্টিভঙ্গিটা বোঝার চেষ্টা করুন, সম্মান করুন তার মতামতকে।
২ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখুন
সন্তানের সঙ্গে এমন সম্পর্ক বজায় রাখুন, যাতে সে সব কথা আপনার কাছে খুলে বলতে পারে। তার সঙ্গে বর্তমান সময়ের বিভিন্ন দিক নিয়ে, তার বন্ধুবান্ধব, ফ্যাশন, ফেসবুক_ সবকিছু নিয়ে আলাপ করুন। আপনাকে যেন সে তার সময়ের এবং তার কাছের একজনই মনে করে।
৩ উৎসাহ দিন
কথায় কথায় নেতিবাচক কথা বললে বয়ঃসন্ধিকালে সন্তান নিজেকে গুটিয়ে নেয়। সন্তানের সৃজনশীলতার জায়গা, কিংবা তার আগ্রহের জায়গাটা খুঁজে বের করুন। প্রশংসা করুন তার কাজের। আগ্রহের বিষয় নিয়ে চর্চা করার জন্য তাকে সময় এবং সুযোগ তৈরি করে দিন।
৪ আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তুলুন
ডিসিপ্লিনের নামে কিছু বাবা-মা সন্তানকে এত বেশি শাসন করেন যে, তারা তাদের আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। একটা ভয় নিয়ে দিন কাটায় তারা। হারিয়ে ফেলে নেতৃত্ব দেওয়ার এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাহস। তাই এমন ব্যবহার করুন যাতে সন্তান আপনাকে সম্মান করবে কিন্তু ভয় পাবে না।
৫ সুঅভ্যাস গড়ে তুলুন
সিগারেট খাওয়া, রাত জাগা কিংবা সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোতে অতিরিক্ত আসক্তি যে শরীর এবং মন উভয়ের জন্য খারাপ সেটা তাকে বুঝিয়ে বলুন। আপনার কাছ থেকে যেন সে এ অভ্যাসগুলো না পায় খেয়াল রাখুন সেদিকে।
৬ ক্যারিয়ার বাছতে সাহায্য করুন
ভবিষ্যতে কী হতে চায়_ এ ব্যাপারে বয়ঃসন্ধিকালের বাচ্চাদের মধ্যে বেশ আগ্রহ দেখা যায়। এ বিষয়ে তার সঙ্গে কথা বলুন। বিভিন্ন ক্যারিয়ারের ভালো-মন্দ দিক নিয়ে তাকে জানান। বিশাল সম্ভাবনার দুয়ার তার কাছে মেলে ধরুন, যাতে সঠিক ক্যারিয়ার বেছে নিতে পারে সে।
৭ সম্পর্কগুলোর দিকে নজর দিন
বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আসক্তি এ বয়সের ছেলেমেয়েদের মধ্যে দেখা যায়। এটা খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। এটা নিয়ে বকাঝকা না করে তার জন্য কোনটা ভালো কোনটা খারাপ সেটা বুঝিয়ে বলুন। খুব বেশি আশঙ্কাজনক পর্যায়ে না গেলে এগুলো নিয়ে রিঅ্যাক্ট করবেন না বরং খোলাখুলি কথা বলুন। সঠিক বন্ধু বাছতে সাহায্য করুন আপনার সন্তানকে হ