মন্ত্রীসভায় ভ্যাট প্রত্যাহারের নীতিগত সিদ্ধান্তের কথা জানার পর বদলে গেছে দৃশ্যপট। রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করে চলা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ রূপ নিয়েছে আনন্দ মিছিলে। তারা বলছেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত তাদের আন্দোলনের বিজয়। সরকার শিক্ষার্থীদের ন্যয্য দাবি মেনে নিয়েছে। একই সঙ্গে প্রমাণ হয়েছে সরকার একটি ভুল সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিল। ভ্যাট প্রত্যাহারের খবর পাওয়ার পর উত্তরায় রাস্তা অবরোধ করে রাখা শিক্ষার্থীরা আনন্দ মিছিল শুরু করেন। তারা বিভিন্ন সেøাগান দিয়ে উল্লাস প্রকাশ করেন।
বেলা সোয়া বারোটার দিকেই শিক্ষার্থীদের মাঝে ভ্যাট প্রত্যাহারের এ খবর পৌঁছায়। খবরটি শুনেই আনন্দে হই হুল্লোড় করতে দেখা যায় তাদের। ধানমন্ডি, রামপুরাসহ অবরোধ করা বিভিন্ন এলাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তাদের বিজয়কে উদযাপন করেন। উত্তরায় অবরোধকারী ফারুক নামের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এক ছাত্র বলেন, নৈতিকভাবে কোনো আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারলে, তার সফলতা আসেই।
প্রসঙ্গত, ২০১৫-১৬ অর্থ বছরের বাজেটে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি’র ওপর সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ছোট-খাটে মানবন্ধন ও সভা-সমাবেশের মাধ্যমে এর প্রতিবাদ জানিয়ে আসছিলো শিক্ষার্থীরা। গত বৃহস্পতিবার থেকে এ প্রতিবাদ তীব্র আকার ধারণ করে। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করে ‘নো ভ্যাট’ বলে শ্লোগান দিতে থাকেন তারা। শুরু থেকেই দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকার ঘোষণা দেয়া হয় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে।
বেলা সোয়া বারোটার দিকেই শিক্ষার্থীদের মাঝে ভ্যাট প্রত্যাহারের এ খবর পৌঁছায়। খবরটি শুনেই আনন্দে হই হুল্লোড় করতে দেখা যায় তাদের। ধানমন্ডি, রামপুরাসহ অবরোধ করা বিভিন্ন এলাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তাদের বিজয়কে উদযাপন করেন। উত্তরায় অবরোধকারী ফারুক নামের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এক ছাত্র বলেন, নৈতিকভাবে কোনো আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারলে, তার সফলতা আসেই।
প্রসঙ্গত, ২০১৫-১৬ অর্থ বছরের বাজেটে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি’র ওপর সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ছোট-খাটে মানবন্ধন ও সভা-সমাবেশের মাধ্যমে এর প্রতিবাদ জানিয়ে আসছিলো শিক্ষার্থীরা। গত বৃহস্পতিবার থেকে এ প্রতিবাদ তীব্র আকার ধারণ করে। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করে ‘নো ভ্যাট’ বলে শ্লোগান দিতে থাকেন তারা। শুরু থেকেই দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকার ঘোষণা দেয়া হয় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে।