কখনো হাসি আবার কখনো কান্না-এই দুইয়ে মিলে আমাদের জীবন। হাসি যেমন জীবনের জন্য প্রয়োজন, ঠিক তেমনি কান্নাও আমাদের জীবনের অপরিহার্য একটা অংশ। যদিও অধিকাংশ মানুষই হাসতে চায় কাঁদতে চায় না।
খুব মন খারাপ হলে অনেকে কান্না চেপে রাখে এতে মস্তিষ্কে মারাত্মক চাপ পড়ে তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মন খারাপ হলেও বেশি করে কাঁদুন কারণ কান্নায় মন ভালো হয়। নেদারল্যান্ডসের টিলবার্গ ইউনিভার্সিটির মুখ্য গবেষক অসমির গ্রেসানিন জানান, ভালো করে কাঁদলে মন ভালো হয়ে যেতে পারে। কান্নার উপকারিতার ব্যাপারে বিশেষ কিছু জানা না গেলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ভরসা, নিশ্চয়তা, সাহায্যের অনুভূতি দিতে পারে কান্না।
সমীক্ষার জন্য গবেষকরা ৬০ জন অংশগ্রহণকারীর ভিডিও টেপ রেকর্ড করেন। খুবই আবেগপ্রবণ দুটি ছবি দেখানো হয় তাদের। ঠিক তারপরই তাদের নিজেদের অনুভূতি জানাতে বলা হয়। ছবি দেখার ২০ মিনিট ও ৯০ মিনিট পর তাদের অনুভূতির রেকর্ডও রাখতে বলা হয়।
ছবি দেখে মোট ২৮ জন কেঁদেছিলেন ও ৩২ জন কাঁদেননি। সমীক্ষার পর দেখা গেছে, যারা কাঁদেননি তাদের মুডের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ২০ মিনিট পর লেখার সময়ও আবার ছবি দেখার সময়ের অনুভূতিতে ফিরে গেছেন তারা। অন্যদিকে, যারা কেঁদেছিলেন ৯০ মিনিট পর তাদের মুডের অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছিল।
খুব মন খারাপ হলে অনেকে কান্না চেপে রাখে এতে মস্তিষ্কে মারাত্মক চাপ পড়ে তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মন খারাপ হলেও বেশি করে কাঁদুন কারণ কান্নায় মন ভালো হয়। নেদারল্যান্ডসের টিলবার্গ ইউনিভার্সিটির মুখ্য গবেষক অসমির গ্রেসানিন জানান, ভালো করে কাঁদলে মন ভালো হয়ে যেতে পারে। কান্নার উপকারিতার ব্যাপারে বিশেষ কিছু জানা না গেলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ভরসা, নিশ্চয়তা, সাহায্যের অনুভূতি দিতে পারে কান্না।
সমীক্ষার জন্য গবেষকরা ৬০ জন অংশগ্রহণকারীর ভিডিও টেপ রেকর্ড করেন। খুবই আবেগপ্রবণ দুটি ছবি দেখানো হয় তাদের। ঠিক তারপরই তাদের নিজেদের অনুভূতি জানাতে বলা হয়। ছবি দেখার ২০ মিনিট ও ৯০ মিনিট পর তাদের অনুভূতির রেকর্ডও রাখতে বলা হয়।
ছবি দেখে মোট ২৮ জন কেঁদেছিলেন ও ৩২ জন কাঁদেননি। সমীক্ষার পর দেখা গেছে, যারা কাঁদেননি তাদের মুডের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ২০ মিনিট পর লেখার সময়ও আবার ছবি দেখার সময়ের অনুভূতিতে ফিরে গেছেন তারা। অন্যদিকে, যারা কেঁদেছিলেন ৯০ মিনিট পর তাদের মুডের অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছিল।