রমজান আলী রুবেল,শ্রীপুর(গাজীপুর)প্রতিনিধি. ঈদুল ফিতরের রাতে সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে শাকিল মিয়াকে(২২) গুরুত্বর আহত করে। স্বজনরা তাকে মুমর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে শ্রীপুর পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতকালে ভর্তি করে । সে এখন শ্রীপুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। ঘটনা ঘটে গাজীপুরে শ্রীপুর উপজেলা তেলিহাটি ইউনিয়নের টেপিরবাড়ি গ্রামে। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ দিলেও সাতদিনে মামলা হয়নি। হামলার শিকার শাকিল মিয়া ওই গ্রামের মো. হালিম মিয়ার ছেলে। অফিযুক্তরা হলো একই গ্রামের মো. রুমান মিয়া(৩৫),মো. শাহিদ পাইক(৪০),মো. মনির হোসেন(৩৫),আমিন হোসেন(৩২) ও আনোয়ার হোসেন(২৫)।
অভিযোগে জানাযায়,অভিযুক্তরা দীর্ঘ দিন যাবৎ শাকিলের সাথে বিরোধ করে আসছে। বারো এপ্রিল রাত পৌনে একটার দিকে শাকিল টেপিরবাড়ি বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলো। শাহিদ পাইকের বাড়ির কাছে পৌছতেই অভিযুক্তরা শাকিলকে এলোপাথারী কোপিয়ে পিটিয়ে গুরুত্বর আহত করে। খবর পেয়ে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করতে যায়।
সন্ত্রাসীদের বাধার কারণে শাকিলকে উদ্ধার করতে পারেনি। জাতীয় জরুরী পরিসেবার নম্বর ৯৯৯এ ফোনকরলে পুলি গিয়ে তাকে মুমুর্ষ অবস্থায় উদ্ধারকরে। প্রথমে শ্রীপুর পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সে শ্রীপুর উপজেলারস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আছে।
শাকিলে বাবা হালিম উদ্দিন জানান, অভিযুক্তরা আমার ছেলেকে হত্যা করতে এলোপাথারী কোপায়। আমরা তাকে উদ্ধার করতে গেলে হামলা কারীদের বাধায় উদ্ধার করতে পারিনাই। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধারকরে। ঘটনার পর থানায় অভিযোগ দিয়েছি। ঘটনার ছয়দিন পরো মামলা হয়নি। অভিযুক্তরা আমাকে অব্যাহত হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ তুলে নিতে। হুমকির মুখে আমি চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছি।
অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই)অসীম মন্ডল জানান, বিষয়টি তদন্তাধীন আছে। এবিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়াহবে।