সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তি, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন ও বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ একদফা দাবিতে যুগপৎভাবে এই কর্মসূচি পালিত হবে।
জানা গেছে, জনসমাবেশ থেকে একদফা দাবি মেনে নিতে সরকারকে ৭২ থেকে ৯৬ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেয়া হতে পারে। আল্টিমেটামে কাজ না হলে ঢাকামুখী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঢাকায় এ জনসমাবেশ সফলে ইতোমধ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বিএনপি। ঢাকার দুই মহানগর ছাড়াও সারাদেশের সাংগঠনিক জেলাগুলো থেকে নেতাকর্মীরা ওই জনসমাবেশে যোগ দেবেন।
এর আগে আরো কিছু কর্মসূচি যুগপৎভাবে এবং কিছু কর্মসূচি দলীয়ভাবে পালন করবে বিএনপি।
জানা গেছে, আগামী ৭ অক্টোবর ঢাকায় শিক্ষক সমাবেশ করবে দলটি। এরপর ৯ অক্টোবর বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকাসহ সারাদেশে জেলা ও মহানগরে সমাবেশ অথবা মিছিল হবে। ১২ অক্টোবর একদফা দাবিতে ঢাকায় ছাত্র কনভেনশন ডাকা হবে। এরপর ১৪ অক্টোবর খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকাসহ সারাদেশে জেলা ও মহানগরে অনশন করবে বিএনপি। এছাড়া ১৬ অক্টোবর একদফা দাবিতে ঢাকায় যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
একদফা দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লা-চট্টগ্রাম রোডমার্চ থেকে নতুন এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে। বিএনপির এক নেতা জানান, চট্টগ্রামে কাজির দেউড়ি মোড়ে রোডমার্চের সমাপনী সমাবেশ থেকে আন্দোলনের নতুন এই কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।